5 ml drop:
৳ 80.30
Also available as:
নির্দেশনা
ওপেন-অ্যাঙ্গেল গ্লুকোমা বা ইন্ট্রাওকুলার রোগীদের ইন্ট্রাওকুলার চাপ কমানোর জন্য ব্রিমো ০.২% অপথালমিক দ্রবন নির্দেশিত।
দীর্ঘস্থায়ী ওপেন-এঙ্গেল গ্লুকোমা বা ইন্ট্রাওকুলার প্রেশারে আক্রান্ত রোগীদের ইন্ট্রাওকুলার চাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্রিমোনিডাইন টার্টরেট ০.১৫% অপথালমিক দ্রবণ নির্দেশিত।
ব্রিমো ০.০২৫% অপথালমিক দ্রবণ চোখের সামান্য ইরিটেসনের কারণে হওয়া চোখের লালভাব দূর করে।
দীর্ঘস্থায়ী ওপেন-এঙ্গেল গ্লুকোমা বা ইন্ট্রাওকুলার প্রেশারে আক্রান্ত রোগীদের ইন্ট্রাওকুলার চাপ নিয়ন্ত্রণের জন্য ব্রিমোনিডাইন টার্টরেট ০.১৫% অপথালমিক দ্রবণ নির্দেশিত।
ব্রিমো ০.০২৫% অপথালমিক দ্রবণ চোখের সামান্য ইরিটেসনের কারণে হওয়া চোখের লালভাব দূর করে।
মাত্রা ও সেবনবিধি
০.২% অপথালমিক দ্রবণ: নির্দেশিত ডোজ হল আক্রান্ত চোখে ০.২% অপথালমিক দ্রবণ এক ফোঁটা করে দিনে তিনবার, প্রায় ৮ ঘন্টার ব্যবধানে। এই অপথালমিক দ্রবণটি ইন্ট্রাওকুলার চাপ কমাতে চোখের অন্যান্য ঔষধের সাথে একযোগে ব্যবহার করা যেতে পারে। যদি একাধিক টপিক্যাল অপথালমিক ঔষধ ব্যবহার করা হয়, তবে ঔষধগুলো কমপক্ষে ৫ মিনিটের ব্যবধানে প্রয়োগ করা উচিত।
০.১৫% অপথালমিক দ্রবণ: নির্দেশিত ডোজ হল আক্রান্ত চোখে ০.১৫% অপথালমিক দ্রবণ এক ফোঁটা করে দিনে তিনবার, প্রায় ৮ ঘন্টার ব্যবধানে।
০.০২৫% অপথালমিক দ্রবণ: প্রতি ৬-৮ ঘন্টা ব্যবধানে আক্রান্ত চোখে ১ ফোটা করে দিতে হবে। এটি প্রতিদিন ৪ বারের বেশি ব্যবহার করা উচিৎ নয়। যদি একাধিক টপিক্যাল অপথালমিক ঔষধ ব্যবহার করা হয়, তবে ঔষধগুলো কমপক্ষে ৫ মিনিটের ব্যবধানে প্রয়োগ করা উচিত।
০.১৫% অপথালমিক দ্রবণ: নির্দেশিত ডোজ হল আক্রান্ত চোখে ০.১৫% অপথালমিক দ্রবণ এক ফোঁটা করে দিনে তিনবার, প্রায় ৮ ঘন্টার ব্যবধানে।
০.০২৫% অপথালমিক দ্রবণ: প্রতি ৬-৮ ঘন্টা ব্যবধানে আক্রান্ত চোখে ১ ফোটা করে দিতে হবে। এটি প্রতিদিন ৪ বারের বেশি ব্যবহার করা উচিৎ নয়। যদি একাধিক টপিক্যাল অপথালমিক ঔষধ ব্যবহার করা হয়, তবে ঔষধগুলো কমপক্ষে ৫ মিনিটের ব্যবধানে প্রয়োগ করা উচিত।
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
বিটা ব্লকার, উচ্চ রক্তচাপ রোধী ওষুধসমূহ, কার্ডিয়াক গ্লুাইকোসাইড এবং ট্রাইসাইক্লিক এন্টিডিপ্রেসেন্টস্।
প্রতিনির্দেশনা
ব্রিমোনিডিন টারট্রেটের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা এবং মনো-এমাইনো অক্সিডেজ ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
আনুমানিক ১০-৩০% রোগীর মধ্যে প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে, ঘটনার ক্রমানুসারে, মুখের শুষ্কতা, চোখের হাইপারমিয়া, জ্বলন এবং যন্ত্রণা, মাথাব্যথা, অস্পষ্টতা, ফরেইন বডি সেন্সেসন, ক্লান্তি/তন্দ্রা, কনজেক্টিভাল ফলিকল, চোখের অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া এবং চোখের প্রুরিটাস। আনুমানিক ৩-৯% রোগীর সাথে হওয়া পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া গুলোর মধ্যে রয়েছে, কর্নিয়ার দাগ/ক্ষয়, ফটোফোবিয়া, চোখের পাতার ইরিথেমা, চোখের ব্যথা, চোখের শুষ্কতা, টিয়ারিং, আপার রেস্পিরেটরি সিম্পটম্পস, চোখের পাতার ইডিমা, কনজেক্টিভাল এডিমা, মাথা ঘোরা, চোখের জ্বালা, গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সিম্পটম্পস, অ্যাথেনিয়া, কনজেক্টিভাল ব্লাঞ্চিং, অস্বাভাবিক দৃষ্টি এবং পেশী ব্যথা।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
ভ্রুণের ক্ষতি থেকে মায়ের উপকৃত হবার সম্ভাবনা বেশী থাকলেই কেবল মাত্র গর্ভাবস্থায় ব্যবহার করা যেতে পারে। স্তন্যদানকারী মায়েদের ক্ষেত্রে সতর্কতার সহিত ব্যবহার করা উচিত।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Drugs for miotics and glaucoma
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০ ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।