পিকনোজিনল ক্যাপসুল
Pack Image
৫০ মি.গ্রা.
Unit Price:
৳ 50.00
(2 x 10: ৳ 1,000.00)
Strip Price:
৳ 500.00
নির্দেশনা
পিকনোজিনল নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত-
- ক্রনিক ভেনাস ইনসাফিসিয়েন্সি (ইডিমা)
- থ্রম্বোসিস (রক্ত জমাট বাঁধা)
- ডায়াবেটিস ও ডায়াবেটিস জনিত সমস্যা
- রেটিনোপ্যাথি (অক্ষিপটের ক্ষয়)
- উচ্চরক্তচাপ ও উচ্চরক্তচাপ জনিত সমস্যা
- এলার্জি
- এ্যাজমা বা হাঁপানি রোগ
- এন্ডোমেট্রিওসিস (জরায়ুর অন্তর্বেষ্টকের কলা জরায়ু ব্যতীত অন্য কোন স্থানে থাকার ফলে প্রাক্-রজঃস্রাব জনিত ব্যথা)
- অস্টিওআর্থাইটিস
- ডিসমেনোরিয়া (বেদনাযুক্ত মাসিক)
- ত্বকের সমস্যা এবং
- মেলাজমা (চর্মের কৃষ্ণবর্ণ)
উপাদান
প্রতিটি ক্যাপসুলে রয়েছে ফ্রেঞ্চ মেরিটাইম পাইন বার্ক থেকে নির্যাসকৃত প্রএ্যান্থোসায়ানিডিনস ৫০ মিগ্রা যা ৬৫% থেকে ৭৫% প্রসায়ানিডিন মান সমতুল্য।
ফার্মাকোলজি
ফ্রেঞ্চ মেরিটাইম পাইন বার্ক নির্যাস তৈরী হয় পাইনাস পাইনেসটারের বাকলের বাইরের অংশ থেকে। বর্তমান গবেষণায় দেখা গেছে যে, গুরুত্বপূর্ণ এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্রিয়া এটির প্রএ্যান্থোসায়ানিডিনস এর পরিমাণের উপর নির্ভরশীল। প্রএ্যান্থোসায়ানিডিনস এলডিএল কোলেস্টরল এর অক্সিডেশন প্রতিরোধ করে, ডিএনএ কে ফ্রি র্যাডিক্যাল দ্বারা ক্ষতিসাধন থেকে রক্ষা করে, রক্তক্ষরণের ঝুঁকি ছাড়াই মানসিক চাপ থেকে সৃষ্ট রক্তের জমাট বাঁধাকে প্রতিরোধ করে, নাইট্রিক অক্সাইড উৎপাদন বৃদ্ধির মাধ্যমে রক্তনালীর সম্প্রসারণ করে, এটি একটি শক্তিশালী প্রদাহরোধী, এটি ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রক্ষা করে, ক্ষতস্থানের কুঁচকে যাওয়া রোধ করে আশ্চর্যজনকভাবে ক্ষত নিরাময় করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, চর্বি জাতীয় কলার ভাঙ্গন তরান্বিত করে রক্তে শর্করার পরিমাণ কমায়।
মাত্রা ও সেবনবিধি
সাধারণত ১টি ক্যাপসুল (৫০মিগ্রা) খাবারের পর দিনে ২ বার, ২-৩ মাস পর্যন্ত অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। পুনরায় এবং দীর্ঘ সময় গ্রহণ করা যেতে পারে।
উচ্চরক্তচাপ, রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্ত সঞ্চালন জনিত সমস্যা: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
ডায়াবেটিস: ১টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
রেটিনোপ্যাথি : ১টি ক্যাপসুল দিনে ২-৩ বার
এ্যাজমা: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
প্রদাহরোধী হিসেবে: ১টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার
অস্টিওআর্থ্রাইটিস: ১টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
এন্ডোমেট্রিওসিস/বেদনাযুক্ত মাসিক: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার
চর্মরোগ/মেলাজমা: ১টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার
ভেনাস ইনসাফিসিয়েন্সি সমস্যা জনিত ইডিমা বা ফোলা: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ১ বার কমপক্ষে ২-৪ সপ্তাহ পর্যন্ত। (গুরুতর অবস্থায় দৈনিক মাত্রা বেশি হওয়া উচিৎ, ১ টি ক্যাপসুল দিনে ২-৩ বার কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত)। ইডিমা (ফোলা) ও অন্যান্য উপসর্গের উন্নতি হবার পর মেইনটেন্যান্স মাত্রা হিসেবে দৈনিক ১ টি ক্যাপসুল সেবন করা যেতে পারে।
এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে: ১টি ক্যাপসুল দিনে ১ বার
উচ্চরক্তচাপ, রক্ত জমাট বাঁধা ও রক্ত সঞ্চালন জনিত সমস্যা: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
ডায়াবেটিস: ১টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
রেটিনোপ্যাথি : ১টি ক্যাপসুল দিনে ২-৩ বার
এ্যাজমা: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
প্রদাহরোধী হিসেবে: ১টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার
অস্টিওআর্থ্রাইটিস: ১টি ক্যাপসুল দিনে ২ বার
এন্ডোমেট্রিওসিস/বেদনাযুক্ত মাসিক: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার
চর্মরোগ/মেলাজমা: ১টি ক্যাপসুল দিনে ১-২ বার
ভেনাস ইনসাফিসিয়েন্সি সমস্যা জনিত ইডিমা বা ফোলা: ১ টি ক্যাপসুল দিনে ১ বার কমপক্ষে ২-৪ সপ্তাহ পর্যন্ত। (গুরুতর অবস্থায় দৈনিক মাত্রা বেশি হওয়া উচিৎ, ১ টি ক্যাপসুল দিনে ২-৩ বার কমপক্ষে ৪ সপ্তাহ পর্যন্ত)। ইডিমা (ফোলা) ও অন্যান্য উপসর্গের উন্নতি হবার পর মেইনটেন্যান্স মাত্রা হিসেবে দৈনিক ১ টি ক্যাপসুল সেবন করা যেতে পারে।
এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে: ১টি ক্যাপসুল দিনে ১ বার
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
পিকনোজিনল এবং অন্যান্য ওষুধ একই সাথে ব্যবহারের ফলে কোনরূপ প্রতিক্রিয়ার তথ্য নেই।
প্রতিনির্দেশনা
কোন প্রতিনির্দেশনা জানা নেই।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
কোন তীব্র পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। পিকনোজিনল ক্যাপসুল খাবারের পর গ্রহণে পেটের সমস্যা, ডায়রিয়া ও কোষ্টকাঠিন্য জনিত পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এড়ানো সম্ভব। মৃদু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যেমন মাথা ব্যথা ও ঘুম ঘুম ভাব হতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
সতর্কতা হিসেবে, গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাস প্রএ্যান্থোসায়ানিডিনস সেবন করা উচিত নয়। নিরাপত্তা পরীক্ষাকালে কোনরূপ মিউটাজেনিক বা টেরাটোজেনিক (ভ্রূণের উপর বিরূপ প্রভাব) প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি, গর্ভকালীন বিষাক্ততা দেখা যায়নি এবং জন্মদানের ক্ষমতার উপর কোনরূপ বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা যায় নি। ৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে প্রএ্যান্থোসায়ানিডিনস ব্যবহারের পর্যাপ্ত পরিমাণ তথ্য নেই।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Herbal and Nutraceuticals
সংরক্ষণ
মেয়াদ উত্তীর্ণ ওষুধ ব্যবহার করবেন না। আলো থেকে দূরে, শুষ্ক ও ঠান্ডা স্থানে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।