সোমা-জেক্ট ইঞ্জেকসন
Pack Image
১৫০ মি.গ্রা./মি.লি.
এসএমসি এন্টারপ্রাইজ লিমিটেড
(প্রস্তুতকারক: ইনসেপ্টা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড)
1 ml vial:
৳ 40.00
নির্দেশনা
সোমা-জেক্ট ইঞ্জেকশন নিম্নবর্ণিত কারণে ব্যবহৃত হয়ঃ
- ডিম্বক্ষরনে বাধা দেয়া।
- অন্তজরায়ুর চিকিৎসা।
- মেটাস্টেটিক অন্তজরায়ুর এবং/অথবা মূত্রনালীর ক্যান্সারের চিকিৎসায়।
- মাসিক ঋতু স্রাব বন্ধ, নারীর হরমোন নির্ভর স্তন ক্যান্সারের চিকিৎসায়।
ফার্মাকোলজি
ফার্মাকোডাইনামিক্স: মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেট মাংশপেশীতে প্রয়োগ করলে ইহা রক্তস্রাব নিঃসরন দীর্ঘায়িত করে, পিটুইটারী গ্রন্থি হতে গোনাডট্রপিন (এক প্রকার জন্ম উদ্দীপক হরমোন) নিঃসরনে বাধা দেয় যা গর্ভফুলের প্রাপ্তবয়স্কতা প্রতিরোধ করে মহিলাদের গর্ভধারণে বাধা দেয়।
ফার্মাকোকাইনেটিক্স: মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেট একটি দীর্ঘ ক্ষমতাধর প্রজেষ্টেশনাল হরমোন। ১৫০ মি.গ্রা./মি.লি. ব্যবহারে ইহার অর্ধেক ঘনত্ব পৌছাতে ২৭ দিন সময় লাগে। ইনজেকশনের স্থানে ধীরে ধীরে শোষিত হয় বলে ইহার কার্যক্ষমতা দীর্ঘায়িত হয়। মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেটের প্রধান মেটাবোলাইটটি মূলত, ৬-আলফা-মিথাইল-৬ বিটা ১৭ আলফা, ২১-ট্রাইহাইড্রোক্সি-৪-প্রেগনিন-৩, ২০ ডায়োন-১৭ এসিটেট যাহা মুত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।
ফার্মাকোকাইনেটিক্স: মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেট একটি দীর্ঘ ক্ষমতাধর প্রজেষ্টেশনাল হরমোন। ১৫০ মি.গ্রা./মি.লি. ব্যবহারে ইহার অর্ধেক ঘনত্ব পৌছাতে ২৭ দিন সময় লাগে। ইনজেকশনের স্থানে ধীরে ধীরে শোষিত হয় বলে ইহার কার্যক্ষমতা দীর্ঘায়িত হয়। মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেটের প্রধান মেটাবোলাইটটি মূলত, ৬-আলফা-মিথাইল-৬ বিটা ১৭ আলফা, ২১-ট্রাইহাইড্রোক্সি-৪-প্রেগনিন-৩, ২০ ডায়োন-১৭ এসিটেট যাহা মুত্রের মাধ্যমে বেরিয়ে যায়।
মাত্রা ও সেবনবিধি
ডিম্বক্ষরনে বাধা: মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেট ইঞ্জেকশন ব্যবহারের পূর্বে হালকা ভাবে ঝাঁকিয়ে নিতে হবে যাতে সাসপেনশনটির উপাদান ভালভাবে মিশে যায়। নির্দেশিত মাত্রাঃ ১৫০ মি. গ্রা./মি.লি. ইনজেকশন প্রতি তিন মাস অন্তর প্রয়োগ করতে হবে। প্রথম ডোজটি স্বাভাবিক নিয়মের মাসিক শুরু হবার পাঁচদিনের মধ্যে ব্যবহার করতে হবে।
অতি অল্প অভিজ্ঞতার আলোকে গবেষণাকারীগণ মত প্রকাশ করেন ৯০ দিন পূর্বে মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেট ইঞ্জেকশন দ্বিতীয় মাত্রা নেবার জন্য, যাতে অস্বাভাবিক মাত্রার ঋতুস্রাব নিয়ন্ত্রন হয়। তৃতীয় মাত্রা সহ পরবর্তী সবগুলো মাত্রাই একটি মাত্রা থেকে আরেকটি মাত্রার ৯০ দিন বিরতিতে ব্যবহার করা উচিত।
যদি অস্বাভাবিক স্রাব চলতে থাকে, তাহলে সকল সম্ভাব্য জৈবিক রোগসমূহ সঠিকভাবে পরীক্ষা করে নেয়া উচিত।
অতি অল্প অভিজ্ঞতার আলোকে গবেষণাকারীগণ মত প্রকাশ করেন ৯০ দিন পূর্বে মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেট ইঞ্জেকশন দ্বিতীয় মাত্রা নেবার জন্য, যাতে অস্বাভাবিক মাত্রার ঋতুস্রাব নিয়ন্ত্রন হয়। তৃতীয় মাত্রা সহ পরবর্তী সবগুলো মাত্রাই একটি মাত্রা থেকে আরেকটি মাত্রার ৯০ দিন বিরতিতে ব্যবহার করা উচিত।
যদি অস্বাভাবিক স্রাব চলতে থাকে, তাহলে সকল সম্ভাব্য জৈবিক রোগসমূহ সঠিকভাবে পরীক্ষা করে নেয়া উচিত।
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
অ্যামাইনোগুটিথিমাইড এর সাথে উচ্চমাত্রার সোমা-জেক্ট ব্যবহার সেরাম ঘনত্ব কমিয়ে দিতে পারে। সোমা-জেক্ট এর সম্ভাব্য কার্যক্ষমতা অ্যামাইনোগুটিথিমাইড এর সাথে ব্যবহারের ফলে কমে যাবার ব্যাপারে রোগীর সাবধান হওয়া উচিত।
প্রতিনির্দেশনা
জানা অথবা অনুমেয় গর্ভধারণ, জানা অথবা অনুমেয় স্তন ক্যান্সার, গুরুতর লিভার অক্ষমতা, মেড্রোক্সিপ্রোজেস্টেরন এসিটেট অথবা উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- ওজন বেড়ে যাওয়া, তলপেট ভারী ভারী লাগা, ব্যাথা অনুভব করা, মাথা ধরা, মানসিক দুশ্চিন্তা।
- মাসিক বন্ধ থাকা৷
- দুই মাসিকের অন্তর্বর্তীকালে রক্তস্রাব হওয়া বা ফোঁটা ফোঁটা রক্তস্রাব।
- অতিরিক্ত রক্তস্রাব হওয়া।
- ইনজেকশনের স্থানে সংক্রমণ হওয়া।
- ঘন ঘন প্রচন্ড মাথা ব্যথা হওয়া এবং চোখে ঝাঁপসা দেখা।
- পায়ের পেছনে প্রচন্ড ব্যথা হওয়া এবং তা কয়েকদিন স্থায়ী হওয়া। ইনজেকশন নেয়া বন্ধ করার পর দেরীতে গর্ভবতী হওয়া।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
গর্ভধারণের প্রথম চার মাসের মধ্যে ব্যবহার নির্দেশিত নয়।
সতর্কতা
ইহা নিম্নবর্ণিত এন্ডোক্রাইন বায়োমার্কারের পরিমান কমাতে পারে, যেমনঃ প্লাজমা (রক্তরস)/মুত্রনালী হরমোন (কর্টিসোল, এস্ট্রোজেন, প্রিগনানেডিওল, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোসটেরন), প্লাজমা (রক্তরস)/ মুত্রনালীর গোনাট্রপিন (যেমনঃ এল.এইচ এবং এফ.এস.এইচ) এবং যৌন-হরমোন বন্ধক গ্লোবিউলিন।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Female Sex hormones
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০ ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।