Unit Price:
৳ 1.70
(30 x 10: ৳ 510.00)
Strip Price:
৳ 17.00
Also available as:
নির্দেশনা
ফ্লাজিল নিম্নলিখিত রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ঃ
- এনারুবিক ব্যাকটেরিয়া জনিত (বিশেষ করে ব্যাকটেরয়েড ও এনারুবিক স্ট্রেপটোকক্কি) অস্ত্রোপচার পরবর্তী সংক্রমণ প্রতিরোধে।
- এনারুবিক জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত সেপটিসেমিয়া, ব্যাকটেরেমিয়া, পেরিটোনাইটিস, ব্রেইন এব্সেস, পেলভিক এব্সেস, পেলভিক সেলুলাইটিস ও অস্ত্রোপচার পরবর্তী ক্ষতের সংক্রমণের চিকিৎসায়।
- ইউরোজেনিটাল ট্রাইকোমোনিয়াসিসের চিকিৎসায়।
- ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস (যা নন-স্পেসিফিক ভ্যাজিনোসিস হিসেবে পরিচিত)।
- সকল ধরনের এ্যামেবিয়াসিস (ইনটেস্টিনাল, এক্সট্রা-ইনটেস্টিনাল এবং রোগের লক্ষণবিহীন কিন্তু সিস্ট বহনকারী অবস্থা)।
- জিয়ারডিয়াসিস।
- তীব্র আলসারেটিভ জিনজিভাইটিস।
- এনারুবিক জীবাণু দ্বারা সংক্রমিত পায়ের ঘা এবং প্রেসার র্সোস।
- এনারুবিক জীবাণুজনিত দাঁতের তীব্র সংক্রমণ।
- এন্টিবায়োটিক ব্যবহারজনিত সিউডোমেমব্রেনাস কলাইটিস।
ফার্মাকোলজি
মেট্রোনিডাজল ইমিডাজল জাতীয় একটি ব্যাকটেরিয়া বিরোধী ঔষধ এবং চিকিৎসাক্ষেত্রে এটি প্রোটোজোয়া বিরোধী হিসেবে কাজ করে। এনারুবিক জীবাণু দ্বারা মেট্রোনিডাজলের ৫-নাইট্রো গ্রূপটি বিজারিত হয় এবং পরীক্ষণে দেখা যায় যে, এই বিজারিত মেট্রোনিডাজল এনারুবিক জীবাণুর DNA-এর উপর কাজ করে ব্যাকটেরিসাইডাল কার্যকারিতা দেয়।
মাত্রা ও সেবনবিধি
ট্রাইকোমোনিয়াসিস (প্রাপ্তবয়স্ক এবং ১০ বৎসরের উপরের বাচ্চা)-
- ২০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার বা ৪০০ মিঃগ্রাঃ করে ২ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৭ দিন
- ৮০০ মিঃগ্রাঃ করে প্রতিদিন সকালে এবং ১-২ গ্রাম করে প্রতি রাতে। চিকিৎসার সময়কালঃ ২ দিন
- ২ গ্রাম, একক মাত্রা হিসেবে। চিকিৎসার সময়কালঃ ১ দিন
- ৭-১০ বৎসরঃ ১০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- ৩-৭ বৎসরঃ ১০০ মিঃগ্রাঃ করে ২ বার
- ১-৩ বৎসরঃ ৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- ৮০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৫ দিন
- ৭-১০ বৎসরঃ ৪০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- ৩-৭ বৎসরঃ ২০০ মিঃগ্রাঃ করে ৪ বার
- ১-৩ বৎসরঃ ২০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- ৪০০- ৮০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৫-১০ দিন
- ৭-১০ বৎসরঃ ২০০-৪০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- ৩-৭ বৎসরঃ ১০০-২০০ মিঃগ্রাঃ করে ৪ বার
- ১-৩ বৎসরঃ ১০০-২০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- দৈনিক ২ গ্রাম করে ১ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৩ দিন
- ৭-১০ বৎসরঃ ১ গ্রাম করে ১ বার
- ৩-৭ বৎসরঃ ৬০০-৮০০ মিঃগ্রাঃ করে ১ বার
- ১-৩ বৎসরঃ ৫০০ মিঃগ্রাঃ করে ১ বার
- ২০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৩ দিন
- ৭-১০ বৎসরঃ ১০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- ৩-৭ বৎসরঃ ১০০ মিঃগ্রাঃ করে ২ বার
- ১-৩ বৎসরঃ ৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার
- ২০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৩-৭ দিন
- ৪০০ মিঃগ্রাঃ করে ২ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৭ দিন
- ২ গ্রাম, একক মাত্রা হিসেবে। চিকিৎসার সময়কালঃ ১ দিন
- ৪০০ মিঃগ্রাঃ করে ৩ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৭ দিন
- প্রারম্ভিক অবস্থায় ৮০০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তীতে ৪০০ মিঃগ্রাঃ করে দিনে ৩ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৭ দিন
- ১-১০ বৎসরঃ ৭.৫ মিঃগ্রাঃ/কেজি করে ৩ বার
- সার্জারির ২৪ ঘন্টা পূর্বে ৪০০ মিঃগ্রাঃ করে দিনে ৩ বার। চিকিৎসার সময়কালঃ ৭ দিন
- ১-১০ বৎসরঃ ৭.৫ মিঃগ্রাঃ/কেজি করে ৩ বার
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
ডাইসালফাইরাম: ফ্লাজিল এবং ডাইসালফাইরাম এক সাথে ব্যবহার করলে মানসিক প্রতিক্রিয়ার উদ্ভব হতে পারে বলে রিপোর্ট পাওয়া গেছে।
অ্যালকোহল: ফ্লাজিল দ্বারা চিকিৎসা চলাকালীন সময় এবং শেষ হবার অন্তত ১ দিন পর পর্যন্ত রোগীদের অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় সেবন করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিতে হবে কারন সেটা ডাইসালফাইরাম প্রতিক্রিয়ার (অ্যানটাবউস ইফেক্ট- ত্বকে অত্যধিক রক্ত সরবরাহ, বমি, দ্রুত হৃদস্পন্দন) কারন হতে পারে।
এন্টিকোয়াগুলেন্ট চিকিৎসা (ওয়ারফেরিন জাতীয়): হেপাটিক ক্যাটাবলিসম কমে যাওয়ার কারনে এন্টিকোয়াগুলেন্ট এর প্রভাব বৃদ্ধি পায় এবং রক্তক্ষরন এর সম্ভবনা বেড়ে যায়। ফ্লাজিল এর সাথে দেওয়া হলে নিয়মিত প্রোথ্রম্বিন টাইম পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং এন্টিকোয়াগুলেন্ট-এর মাত্রা সমন্বয় করতে হবে।
লিথিয়াম: ফ্লাজিল দ্বারা রক্তের প্লাজমা তে লিথিয়াম এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
সাইক্লোস্পরিন: সেরাম এ সাইক্লোস্পরিন এবং ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা নিবির ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে যদি ফ্লাজিল এর সাথে দেওয়া হয়।
ফেনাইটয়েন অথবা ফেনোবারবিটাল: ফ্লাজিল নিঃসরণ এর মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় প্লাজমাতে পরিমান কমে যায়।
৫-ফ্লুরোইউরাসিল: শরীর থেকে নিঃসরণ এর মাত্রা কমে যাওয়ায় ৫-ফ্লুরোইউরাসিল দ্বারা বিষক্রিয়ার সম্ভবনা বৃদ্ধি পায়।
বিউসালফান: ফ্লাজিল প্লাজমাতে বিউসালফান এর পরিমান বাড়িয়ে দেয় যা বিউসালফান জনিত বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
অ্যালকোহল: ফ্লাজিল দ্বারা চিকিৎসা চলাকালীন সময় এবং শেষ হবার অন্তত ১ দিন পর পর্যন্ত রোগীদের অ্যালকোহল জাতীয় পানীয় সেবন করা থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিতে হবে কারন সেটা ডাইসালফাইরাম প্রতিক্রিয়ার (অ্যানটাবউস ইফেক্ট- ত্বকে অত্যধিক রক্ত সরবরাহ, বমি, দ্রুত হৃদস্পন্দন) কারন হতে পারে।
এন্টিকোয়াগুলেন্ট চিকিৎসা (ওয়ারফেরিন জাতীয়): হেপাটিক ক্যাটাবলিসম কমে যাওয়ার কারনে এন্টিকোয়াগুলেন্ট এর প্রভাব বৃদ্ধি পায় এবং রক্তক্ষরন এর সম্ভবনা বেড়ে যায়। ফ্লাজিল এর সাথে দেওয়া হলে নিয়মিত প্রোথ্রম্বিন টাইম পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং এন্টিকোয়াগুলেন্ট-এর মাত্রা সমন্বয় করতে হবে।
লিথিয়াম: ফ্লাজিল দ্বারা রক্তের প্লাজমা তে লিথিয়াম এর মাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে।
সাইক্লোস্পরিন: সেরাম এ সাইক্লোস্পরিন এবং ক্রিয়েটিনিন এর মাত্রা নিবির ভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে যদি ফ্লাজিল এর সাথে দেওয়া হয়।
ফেনাইটয়েন অথবা ফেনোবারবিটাল: ফ্লাজিল নিঃসরণ এর মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় প্লাজমাতে পরিমান কমে যায়।
৫-ফ্লুরোইউরাসিল: শরীর থেকে নিঃসরণ এর মাত্রা কমে যাওয়ায় ৫-ফ্লুরোইউরাসিল দ্বারা বিষক্রিয়ার সম্ভবনা বৃদ্ধি পায়।
বিউসালফান: ফ্লাজিল প্লাজমাতে বিউসালফান এর পরিমান বাড়িয়ে দেয় যা বিউসালফান জনিত বিষক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
প্রতিনির্দেশনা
মেট্রোনিডাজল ও অন্যান্য নাইট্রোইমিডাজল জাতীয় ডেরিভেটিভের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে মেট্রোনিডাজল ব্যবহার প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
চিকিৎসার সময় ধাতব স্বাদ, বমি বমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, তন্দ্রাচ্ছন্নতা, রেশ দেখা যেতে পারে।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
US FDA প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী মেট্রোনিডাজল 'B' জাতীয় ঔষধ । অর্থাৎ, গর্ভাবস্থায় ব্যবহারের সুনিয়ন্ত্রিত ও পর্যাপ্ত তথ্য নেই। যেহেতু প্রাণিজ প্রজনন গবেষণা সর্বদা মানবদেহে কার্যকারিতা সম্বন্ধে পূর্ব ধারণা দেয় না, সেহেতু এই ঔষধটি গর্ভাবস্থায় সুনির্দিষ্টভাবে প্রয়োজন হলেই ব্যবহার করা উচিত। মেট্রোনিডাজল স্তন্যদুগ্ধে নিঃসৃত হয়। সুতরাং, স্তন্যদাত্রী মায়েদের ক্ষেত্রে মেট্রোনিডাজল ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত ।
সতর্কতা
যদি কোন কারনবশত নির্ধারিত সময়কালের অধিক সময় ধরে ফ্লাজিল দ্বারা চিকিৎসা করতে হয় সেক্ষেত্রে সেবনকারীর রক্ত পরীক্ষা, বিশেষ করে শ্বেত রক্তকনিকার সংখ্যা, নিয়মিত পরীক্ষা করা এবং রোগীর বিরূপ প্রতিক্রিয়া, যেমন- প্রান্তিক ও কেন্দ্রীয় স্নায়ুরোগ (পারেসথেশিয়া অ্যাটাকশিয়া, ঝিম ঝিম লাগা, খিঁচুনি), পর্যবেক্ষণ এর জন্য নজরদারিতে রাখতে হবে।
ফ্লাজিল হেপাটিক এনসেফেলোপ্যাথি রোগীদের সতর্কতার সাথে প্রয়োগ করা উচিত।
রোগীদের সতর্ক করা উচিত যে ফ্লাজিল মূত্রকে ডার্ক করতে পারে।
ফ্লাজিল হেপাটিক এনসেফেলোপ্যাথি রোগীদের সতর্কতার সাথে প্রয়োগ করা উচিত।
রোগীদের সতর্ক করা উচিত যে ফ্লাজিল মূত্রকে ডার্ক করতে পারে।
বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার
যকৃতের সমস্যা: ফ্লাজিলের বিপাক প্রধানত যকৃতে জারন দ্বারা হয়ে থাকে। যকৃতের গুরুত্বর সমস্যার ক্ষেত্রে ফ্লাজিলের অপসারণে বড় ধরণের অবণতি ঘটতে পারে। যেসকল রোগীদের হেপাটিক এন্সেফেলোপ্যাথি আছে তাদের ক্ষেত্রে ফ্লাজিল পুঁজিভুত হয় যার ফলাফলস্বরূপ রক্তে এর মাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে এন্সেফেলোপ্যাথির লক্ষণসমূহ দেখা দিতে পারে। এই কারনে হেপাটিক এন্সেফেলোপ্যাথির রোগীদেও ক্ষেত্রে ফ্লাজিল সতর্কতার সাথে প্রয়োগ করতে হবে। দৈনিক মাত্রা এক তৃতীয়াংশে কমিয়ে নিয়ে এসে দিনে একবার প্রয়োগ করতে হবে। ফ্লাজিলের কারণে প্রস্রাব গাঢ় বর্ণের হতে পারে এই ব্যপারে রোগীকে সতর্ক করতে হবে।
কিডনির সমস্যা: কিডনি ফেইলিওর এর ক্ষেত্রে ফ্লাজিলের এলিমিনেশন হাফ-লাইফ অপরিবর্তিত থাকে। তাই এর মাত্রা পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন হয় না। এই রোগীদের যদিও ফ্লাজিলের মেটাবোলাইট সমুহ শরীরে জমা থাকে। তবে এখনও এর কোন ক্লিনিক্যাল তাৎপর্য নেই। হেমোডায়ালাইসিস এর রোগীদের ক্ষেত্রে ফ্লাজিল এবং এর মেটাবোলাইট সমূহ ডায়ালাইসিসের ৮ ঘণ্টার মধ্যে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এই কারণে হেমোডায়ালাইসিস করার সাথে সাথেই পুনরায় ফ্লাজিল দিতে হবে। Intermittent Peritoneal Dialysis (IDP) অথবা Continuous Ambulatory Peritoneal Dialysis (CAPD) এর রোগীদের ক্ষেত্রে ফ্লাজিলের মাত্রার কোনরূপ সমন্বয় সাধন করতে হবে না।
কিডনির সমস্যা: কিডনি ফেইলিওর এর ক্ষেত্রে ফ্লাজিলের এলিমিনেশন হাফ-লাইফ অপরিবর্তিত থাকে। তাই এর মাত্রা পরিবর্তনের কোন প্রয়োজন হয় না। এই রোগীদের যদিও ফ্লাজিলের মেটাবোলাইট সমুহ শরীরে জমা থাকে। তবে এখনও এর কোন ক্লিনিক্যাল তাৎপর্য নেই। হেমোডায়ালাইসিস এর রোগীদের ক্ষেত্রে ফ্লাজিল এবং এর মেটাবোলাইট সমূহ ডায়ালাইসিসের ৮ ঘণ্টার মধ্যে শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এই কারণে হেমোডায়ালাইসিস করার সাথে সাথেই পুনরায় ফ্লাজিল দিতে হবে। Intermittent Peritoneal Dialysis (IDP) অথবা Continuous Ambulatory Peritoneal Dialysis (CAPD) এর রোগীদের ক্ষেত্রে ফ্লাজিলের মাত্রার কোনরূপ সমন্বয় সাধন করতে হবে না।
মাত্রাধিক্যতা
হত্যা ও দুর্ঘটনাজনিত ক্ষেত্রে, মেট্রোনিডজোল এর সর্বোচ্চ ১২ গ্রাম সেবন এর রিপোর্ট পাওয়া গেছে। লক্ষনসমূহ- বমি, অ্যাটাক্সিয়া, সামান্য বিভ্রান্তি বা হ্যালুসিনেশন। ব্যবস্থাপনা- মেট্রোনিডাজোলের বিষক্রিয়ার কোন প্রতিষেধক নাই। অতিরিক্ত পরিমানে সেবন করলে উপসর্গিক এবং সহায়ক চিকিৎসা দিতে হবে।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Amoebicides, Anti-diarrhoeal Antiprotozoal
সংরক্ষণ
৩০° সে তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষন করতে হবে। আলো থেকে দূরে রাখতে হবে। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে। মেয়াদউত্তীর্ণ হয়ে যাওয়ার পর ব্যবহার করা যাবে না।