Unit Price: ৳ 5.00 (3 x 10: ৳ 150.00)
Strip Price: ৳ 50.00

নির্দেশনা

র‍্যামিপ্রিল নিম্নলিখিত ক্ষেত্রসমূহে নির্দেশিত-
  • উচ্চ রক্তচাপ কমাতে একক ড্রাগ থেরাপী হিসাবে অথবা অন্য এ্যান্টিহাইপারটেনসিভ এজেন্টস এর সাথে যৌথভাবে।
  • কনজেসটিভ হার্ট ফেইলুর রোগীর ক্ষেত্রে ডায়ইউরেটিক সমূহের এর সাথে যৌথভাবে।
  • এ্যাকিউট মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশনের পরে কনজেসটিভ হার্ট ফেইলুর এর সুনির্দিষ্ট ক্লিনিক্যাল উপসর্গ রয়েছে এমন রোগীর ক্ষেত্রে প্রথম কয়েক দিনের চিকিৎসায়।
  • ডায়াবেটিস নেই অথবা ডায়াবেটিস আছে এমন রোগীর প্রমানিত গ্লুমেরিউলার অথবা প্রারম্ভিক নেফ্রোপ্যাথির ক্ষেত্রে (কিডনীর রোগ)।
  • মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন, স্ট্রোক, অথবা কার্ডিওভাস্কুলার ঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে এমন রোগী যেমন সুস্পষ্ট করোনারী হার্ট ডিজিজ (মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশনের এর পূর্বাভিজ্ঞতা আছে অথবা নাই), স্ট্রোক এর পূর্বাভিজ্ঞতা আছে, পেরিফেরাল ভাস্কুলার ডিজিজ এর পূর্বাভিজ্ঞতা আছে অথবা ডায়াবেটিস ম্যালাইটাস যা কমপক্ষে একটি কার্ডিওভাস্কুলার ঝুঁকির কারণ রয়েছে যেমন- (প্রস্রাবে ক্ষুদ্র অ্যালবুমিনের উপস্থিতি, উচ্চ রক্তচাপ, টোটাল কোলেস্টেরল এর পরিমাণ বৃদ্ধি, উচ্চ ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন কোলেস্টেরল এর পরিমাণ কম, ধুমপান) এমন রোগীর কার্ডিওভাস্কুলার মৃত্যুর ঝুঁকি কমানোর ক্ষেত্রে।

ফার্মাকোলজি

র‍্যামিপ্রিল একটি এনজিওটেনসিন কনভার্টিং এনজাইম (এসিই) ইনহিবিটর যা হাইড্রোলাইসিসের মাধ্যমে র‍্যামিপ্রিলেটে পরিণত হবার পর এনজিওটেনসিন I থেকে রক্তনালী সংকোচক পদার্থ, এনজিওটেনসিন II -এর রূপান্তর প্রক্রিয়াকে বাধা দেয়। তাই র‍্যামিপ্রিল দ্বারা এসিই ইনহিবিশনের ফলে প্লাজম এনজিওটেনসন II এর পরিমান কমে যায় এবং এর ফলে ভেসোপ্রেসর কর্মশীলতা ও এ্যালডোস্টেরনের নিঃসরণ কমে যায়। এভাবে র‍্যামিপ্রিল এন্টিহাইপারটেনসিভ কর্মক্ষমতা প্রকাশ করে থাকে। ইহা হার্টফেইলিয়র ব্যবস্থাপনায় এবং স্ট্রোক, মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশান ও রক্তসংবহনতান্ত্রিক অন্যান্য রোগ সমূহ হতে মৃত্যুর ঝুঁকি কমাতেও কার্যকর ভূমিকা পালন করে। ইহা দীর্ঘক্ষণ কার্যকর এবং সুসহনীয়: তাই দীর্ঘ দিনের চিকিৎসায় ইহার ব্যবহার সম্ভব।

ঔষধের মাত্রা

রোগীর সহনীয়তা ও প্রাথমিক ফলাফলের উপর নির্ভর করে র‍্যামিপ্রিললের সেবনমাত্রা নির্ধারণ করতে হবে।

উচ্চরক্তচাপ: প্রাপ্তবয়স্ক রোগী, যারা কোন মূত্রবর্ধক ব্যবহার করছেন না, তাদের উচ্চরক্তচাপের ব্যবস্থাপনায় র‍্যামিপ্রিললের প্রাথমিক সেবনমাত্রা হচ্ছে দৈনিক ১.২৫ থেকে ২.৫ মি.গ্রা. একক মাত্রায়। সাধারণত দুই সপ্তাহ বিরতি না দিয়ে পুনরায় সেবন মাত্রা নির্ধারণ করা হয় না। র‍্যামিপ্রিললের স্বাভাবিক দীর্ঘমেয়াদী সেবনমাত্রা হচ্ছে দৈনিক ২.৫ থেকে ২০ মি.গ্রা. একক মাত্রায় অথবা দুটি বিভক্ত মাত্রায়। যদি শুধুমাত্র র‍্যামিপ্রিল ব্যবহার করে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে আনা না যায় তবে এর সাথে মূত্রবর্ধক ব্যবহার করা যেতে পারে।

মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন পরবর্তী কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিয়র: এক্ষেত্রে মায়োকার্ডিয়াল ইনফার্কশন হবার দুই দিনের মধ্যেই র‍্যামিপ্রিললের ব্যবহার শুরু করা যেতে পারে। প্রাথমিক সেবনমাত্রা হচ্ছে ২.৫ মি.গ্রা. প্রতিদিন দু'বার করে। কিন্তু এক্ষেত্রে যদি নিম্নচাপ দেখা দেয় তবে সেবনমাত্রা কমিয়ে প্রতিদিন ১.২৫ মি.গ্রা. দুবার করা যেতে পারে। পরবর্তী পর্যায়ে নির্ধারিত সেবনমাত্রা হচ্ছে প্রতিদিন ৫ মি.গ্রা. দুবার করে।

রক্তসংবহনতান্ত্রিক রোগসমূহ প্রতিরোধে: এক্ষেত্রে প্রথম সপ্তাহের জন্য সেবনমাত্রা হচ্ছে প্রতিদিন ২.৫ মি.গ্রা. একবার করে এবং পরবর্তী ৩ সপ্তাহের জন্য প্রতিদিন ৫ মি.গ্রা. একবার করে। পরবর্তী পর্যায়ে, সহনীয় হলে, সেবনমাত্রা বাড়িয়ে স্বাভাবিক দীর্ঘমেয়াদী সেবনমাত্রা প্রতিদিন ১০ মি.গ্রা. একবার করে করা যেতে পারে।

বৃক্কের অসমকার্যকারিতায় সেবনমাত্রা:
  • যে সকল উচ্চরক্তচাপের রোগীর বৃক্কের অসমকার্যকারিতা আছে তাদের জন্য প্রাথমিক সেবনমাত্রা হচ্ছে প্রতিদিন ১.২৫ মি.গ্রা. র‍্যামিপ্রিল একবার করে। পরবর্তী পর্যায়ে রোগীর সহনীয়তা ও রক্তচাপের অবস্থা বিবেচনা করে সেবনমাত্রা সর্বোচ্চ প্রতিদিন ৫ মি.গ্রা. করা যেতে পারে।
  • হার্টফেইলিয়র ও বৃক্কের অসমকার্যকারিতার ক্ষেত্রে সেবনমাত্রা হচ্ছে প্রতিদিন ১.২৫ মি.গ্রা. র‍্যামিপ্রিল একবার করে। রোগীর সহনীয়তা রক্তচাপের অবস্থা বিবেচনা করে এই সেবনমাত্রা প্রতিদিন ১.২৫ মি.গ্রা. দুবার করে অথবা সর্বোচ্চ প্রতিদিন ২.৫ মি.গ্রা. দুবার করে করা যেতে পারে।

সেবনবিধি

পর্যাপ্ত পরিমান তরল দ্বারা র‍্যামিপ্রিল ট্যাবলেট গলধকরণ করতে হবে। ট্যাবলেটটি অবশ্যই চুষে অথবা চূর্ণ করে খাওয়া যাবে না। র‍্যামিপ্রিললের শোষণ খাবার দ্বারা উল্লেখ্যযোগ্যভাবে প্রভাবিত হয় না। এজন্য র‍্যামিপ্রিল খাবার পূর্বে, খাবারের সাথে অথবা পরে গ্রহণ করা যায়।

ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া

মূত্রবর্ধকের সাথে একত্রে ব্যবহার করলে গুরুতর নিম্নরক্তচাপ এবং পটাশিয়াম স্পায়ারিং মুত্রবর্ধকের সাথে একত্রে ব্যবহার করলে নিম্নচাপ ছাড়াও হাইপারক্যালেমিয়া হতে পারে। লিথিয়ামের সাথে একত্রে ব্যবহার করলে রক্তে লিথিয়ামের ঘনত্ব বেড়ে যেতে পারে। রক্তচাপ কমে গেলে ড্রাইভিং এবং যন্ত্রপাতি অপারেট করার ক্ষমতা কমে যেতে পারে এবং এ্যালকোহল এই ক্ষমতাকে আরও কমিয়ে দিতে পারে। এনএসএআইডি ওষুধসমূহ র‍্যামিপ্রিললের এন্টিহাইপারটেনসিভ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং বৃক্কের কার্যকারিতার অবনতি ঘটায়।

প্রতিনির্দেশনা

র‍্যামিপ্রিল নিম্নেবর্ণিত ক্ষেত্রে কোনভাবেই প্রয়োগ করা যাবেনা-
  • র‍্যামিপ্রিল এর প্রতি অথবা অন্য কোন এসিই ইনহিবিটর এর প্রতি অথবা র‍্যামিপ্রিল এর যেকোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে।
  • এ্যানজিওইডিমার অভিজ্ঞতা আছে এমন রোগীর ক্ষেত্রে।
  • সাকুবিট্রিল/ ভ্যালসারটানের সাথে একত্রে প্রয়োগ। সাকুবিট্রিল/ ভ্যালসারটান শরীর থেকে পুরোপুরি বের না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত র‍্যামিপ্রিল ব্যবহার করা যাবে না। র‍্যামিপ্রিল হতে সাকুবিট্রিল/ ভ্যালসারটানে পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিল শরীর হতে পুরোপুরি বের না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত সাকুবিট্রিল/ ড্যালসারটান ব্যবহার করা যাবেনা।
  • যে সকল রোগীর কিডনীর রক্তসঞ্চালনকারী নালী সরু হয়ে যাওয়ার কারনে অথবা একটি কিডনী থাকার কারণে কিডনীতে রক্তসঞ্চালনে কোন সমস্যা রয়েছে এমন রোগীর ক্ষেত্রে।
  • নিম্ন রক্তচাপের রোগী অথবা যেসকল রোগীর রক্তসঞ্চালন স্বাভাবিক বা স্থিতিশীল অবস্থায় নেই এমন রোগীর ক্ষেত্রে।
  • এ্যালিসকিরেন সমৃদ্ধ ওষুধ গ্রহণকারী ডায়াবেটিক রোগী অথবা মাঝারি থেকে মারাত্মক কিডনীর সমস্যা রয়েছে এমন (ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স <৬০ মিলি/মিনিট) রোগীর ক্ষেত্রে।
  • এনজিওটেনসিন -২ রিসেপ্টর এ্যান্টাগোনিস্ট গ্রহণকারী ডায়াবেটিক নেফ্রোপ্যাথির রোগীর ক্ষেত্রে।
  • গর্ভাবস্থায়।
যে সকল রোগী এক্সট্রাকরপোরিয়াল (শরীরের বাইরে সংঘঠিত) চিকিৎসায় রক্তের সংস্পর্শে নেগেটিভ আয়তনের চার্জ এর সংযোগ ঘটে সেসকল ক্ষেত্রে অবশ্যই এসিই ইনহিবিটরস প্রয়োগ পরিহার করতে হবে। যেহেতু এই ধরণের ব্যবহার মারাত্মক এ্যানাফাইল্যাকটিক প্রতিক্রিয়া তৈরী করতে পারে। যেমন-কিছু এক্সট্রাকরপোরিয়াল চিকিৎসা যেমন ডায়ালাইসিস অথবা নির্দিষ্ট হাই-ফ্লাক্স (যেমন পলিএকরাইলোনাইট্রিল) এর সাথে হেমোফিলট্রেশন এবং কম ঘনত্বের লিপোপ্রোটিনের ড্রেক্সট্রান সালফেট এর সাথে এফারসিস।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া

সাধারণতঃ র‍্যামিপ্রিল সুসহনীয়। পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হিসাবে মাথা ঝিম্‌ঝিম করা, মাথাব্যাথা, মাংসপেশীর দূর্বলতা এবং অবসাদ লক্ষ্য করা যায়। এছাড়া কখনও কদনও সিম্পটমেটিক নিম্নরক্তচাপ, কাশি, বমিবমি ভাব, বমি, ডায়রিয়া, র‍্যাশ, আর্টিকারিয়া, মূত্রের পরিমাণ কমে যাওয়া, উৎকণ্ঠা, স্মৃতিভ্রম ইত্যাদি দেখা দিতে পারে। খুব বিরলক্ষেত্রে এনজিওনিউরোটিক ইডিমা, এ্যানাফাইলেকটিক রিয়াকশান এবং হাইপারক্যালেমিয়া হতে পারে।

গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে

র‍্যামিপ্রিল ব্যবহারের পুর্বে এবং ব্যবহার সময়ে গর্ভধারন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। কিন্তু গর্ভাবস্থা নির্ণীত হলে অতিসত্ত্বর র‍্যামিপ্রিল ব্যবহার বন্ধ করা উচিত, যদি না এক্ষেত্রে ইহার ব্যবহার জীবনরক্ষাকারী হিসাবে বিবেচনা করা হয়। স্তন্যদানকালে র‍্যামিপ্রিল ব্যবহার করা উচিত নয়।

সতর্কতা

বৃক্কের অসমকার্যকারিতা, হাইপারক্যালেমিয়া, নিম্নরক্তচাপ, সার্জারী/এ্যানেসথেসিয়া এবং যকৃতের অসমকার্যকারিতার ক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিল ব্যবহারে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার

বৃদ্ধ: বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিলের পারম্ভিক মাত্রা কমিয়ে অবশ্যই ১.২৫ মিগ্রা দিনে একবার প্রয়োগ করতে হবে।

যকৃতের সমস্যায়: এই সমস্ত রোগীর চিকিৎসা অবশ্যই কেবলমাত্র চিকিৎসকের নিবিড় তত্ত্বাবধানে শুরু করতে হবে। এই সমস্ত ক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিলের সর্বোচ্চ অনুমোদিত মাত্রা হচ্ছে ২.৫ মিগ্রা দিনে একবার।

বৃক্কের অকার্যকারীতায়: যদি রোগীর ক্রিয়েটিনিন ক্লিয়ারেন্স শরীরের প্রতি ১.৭৩ ঘন মিটার আয়তনে ৫০ এবং ২০ মিলি/মিনিট এর মধ্যে থাকে সে ক্ষেত্রে সাধারণত পারম্ভিক মাত্রা হবে ১.২৫ মিগ্রা র‍্যামিপ্রিল দিনে একবার। এই সমস্ত ক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিলের সর্বোচ্চ অনুমোদিত মাত্রা ৫ মিগ্রা দিনে একবার। শরীরের প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত তরল বা লবনের অর্ধেক নিস্কাশনকারী রোগী, মারাত্মক উচ্চ রক্তচাপের রোগী, এবং নিম্ন রক্তচাপের প্রতিক্রিয়া ঘটে এমন রোগীর ক্ষেত্রে বিশেষ ঝুঁকি (যেমন হৃদপিন্ডের করোনারী ধমনী সরু হয়ে গেলে অথবা মস্তিস্কে রক্ত সঞ্চালনকারী নালী সরু হয়ে গেলে) দেখা দিতে পারে। তাই এক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিলের প্রারম্ভিক মাত্রা কমিয়ে অবশ্যই ১.২৫ মিগ্রা দিনে একবার করতে হবে।

পূর্বে ডাইইউরেটিক দিয়ে চিকিৎসা গ্রহণকারী রোগীর ক্ষেত্রে: র‍্যামিপ্রিল দিয়ে চিকিৎসা শুরুর কমপক্ষে ২ থেকে ৩ দিন পূর্বে অথবা ডাইইউরেটিক এর কার্যকারীতার স্থায়িত্বকালের ভিত্তিতে অবশ্যই রোগীকে ডাইইউরেটিক গ্রহণ থেকে বিরত থাকার বিষয়টি বিবেচনা করা উচিত অথবা অন্ততপক্ষে ডাইইউরেটিক এর মাত্রা কমানো উচিত। পূর্বে ডাইইউরেটিক দিয়ে চিকিৎসা গ্রহণকারী রোগীর ক্ষেত্রে র‍্যামিপ্রিলের সাধারণ পারম্ভিক মাত্রা হচ্ছে ১.২৫ মিগ্রা দিনে একবার ।

মাত্রাধিক্যতা

লক্ষণ এবং উপসর্গ: মাত্রাতিরিক্ততা কারণে পার্শ্বীয় ধমনীর অধিক প্রসারণ, (সাথে উল্লেখ্যযোগ্য নিম্ন রক্তচাপ, শক), ব্রাডিকার্ডিয়ার (স্বাভাবিকের চেয়ে কম হৃদস্পন্দন), ইলেক্ট্রোলাইটের অসামঞ্জস্যতা এবং কিডনীর অকার্যকারীতা।

ব্যবস্থাপনা: প্রাথমিকভাবে কিছু প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিষাক্ততা অপসারণ করতে হবে যেমন সম্ভব হলে প্রথম ৩০ মিনিট সময়ের মধ্যে পাকস্থলী ধৌতকরা, ওষুধটি শোষণ করতে পারে এমন উপাদান যেমন-সোডিয়াম সালফেট প্রয়োগ। নিন্মরক্তচাপের মত ঘটনার ক্ষেত্রে আলফা১-এ্যাড্রেনারজিক এ্যাগোনিস্টস (যেমন নরএপিনেফ্রিন, ডোপামিন) অথবা এ্যানজিওটেনসিন ২ (এ্যানজিওটেনসিনামাইড), যা সাধারণত, কেবল বিক্ষিপ্ত কিছু গবেষনাগারে পাওয়া যায় তা প্রয়োগ করা। এক্ষেত্রে অবশ্যই অতিরিক্ত তরল এবং লবণ প্রতিস্থাপন করতে হবে।

থেরাপিউটিক ক্লাস

Angiotensin-converting enzyme (ACE) inhibitors

সংরক্ষণ

৩০° তাপমাত্রার নিচে সংরক্ষণ করুন, ঠান্ডা ও শুষ্ক স্থানে রাখুন।  শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন। মেয়াদ উত্তীর্ণের পর ব্যবহার করবেন না। কেবলমাত্র রেজিস্টার্ড চিকিৎসকের ব্যবস্থাপত্র অনুযায়ী বিতরণযোগ্য।
Pack Image of Acecard 2.5 mg Tablet Pack Image: Acecard 2.5 mg Tablet