নির্দেশনা
ইহা ভিটামিন সি স্বল্পতা, স্কার্ভি, গ্যাস্ট্রাইটিস ও রক্তাল্পতা রোগে নির্দেশিত। এছাড়া এটি এন্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে ব্যবহৃত হয়, বার্ধক্য রোধ করে, চুল পাকা বন্ধ করে এবং হৃদযন্ত্র ও রক্তনালীর স্বাভাবিক ক্রিয়ার জন্য খুবই উপযোগী। এছাড়া ইন্ফেকশন, পোড়া ও ক্ষতপূরণ, ট্রমা ও ফ্রেকচার চিকিৎসায় উপকারী। এটি ফুসফুসের স্বাভাবিক ক্রিয়া বজায় রাখে বিধায় ঠান্ডাকাশি, শ্বাসকষ্ট ও ব্রংকাইটিসে বিশেষভাবে নির্দেশিত। এছাড়া ইহা গাউটের আক্রমন কমায়।
ফার্মাকোলজি
এই সিরাপ মূলতঃ আমলকি থেকে তৈরীকৃত সর্বাধিক গুন সম্পন্ন শক্তিশালী ও কার্যকারী ওষুধ যা সময়োপযোগী এবং যার কার্যকারিতা বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত। এটি একটি নিরাপদ ওষুধ যা শিশু ও প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য সমভাবে উপযোগী।
এমব্লিকা অফিসিনালিস: এমব্লিকা অফিসিনালিস প্রচুর পুষ্টিগুন সম্পন্ন এবং ভিটামিন সি, মিনারেল ও অ্যামাইনো এসিডের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এতে রয়েছে এমব্লিকানিন এ এবং বি, পিউনিগ্লুকানিন, পেডাংকিউলাজিন, ২ কিটো-গ্লুকোনোল্যাকটোন ও হেক্সাহাইড্রোক্সিডাইফেনিক এসিড। এছাড়া এমরিকা অফিসিনালিসের ফলে গ্যালিক এসিড, ইলাজিক এসিড, কোয়ার্সেটিন, ক্যামফেরল ও কোরিলাজিনসহ ফেনল জাতীয় উপাদান বিদ্যমান। এমব্লিকা অফিসিনালিসের ফলে প্রকৃতিগত গ্যালিক এসিড ও ইলাজিক এসিড থাকার কারণে ভিটামিন সি অক্সিডাইজেশনে নষ্ট হয় না। এর ফ্লাভোনয়েড এন্টি-অক্সিডেন্ট গুনাগুন সম্পন্ন যা হেভি মেটালের বিষক্রিয়াকে প্রতিহত করে। এটি ম্যাক্রোফেজে গ্লুটাথিয়নের মাত্রা এবং গ্লুটাথিয়ন পারঅক্সিডেজ কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে ফ্রি রেডিকেল তৈরী কমায়। এতে ফেনল জাতীয় উপাদান থাকায় রক্ত পরিশোধক হিসেবে কাজ করে। এমব্লিকা অফিসিনালিসে বিদ্যমান টেনোয়েড ফুসফুসের কার্যকারীতা বৃদ্ধি করে।
পাইপার লংগাম: আয়ুর্বেদে হজম, বিপাক ও শোষণ কাজকে ত্বরান্বিত করার জন্য যে সমস্ত ভেষজ উদ্ভিদ ব্যবহৃত হয় তার মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় পাইপার লংগাম। এটি অন্য উদ্ভিদ বা ওষুধের বায়োএভেইলেবিলিটি বহুগুন বৃদ্ধি করে । এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে পাইপার লংগামে পাইপারিন থাকায় এটি ক্ষতপুরণ করে, বিশেষভাবে পাকস্থলির ক্ষত হওয়া প্রতিরোধ করে।
এমব্লিকা অফিসিনালিস: এমব্লিকা অফিসিনালিস প্রচুর পুষ্টিগুন সম্পন্ন এবং ভিটামিন সি, মিনারেল ও অ্যামাইনো এসিডের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস। এতে রয়েছে এমব্লিকানিন এ এবং বি, পিউনিগ্লুকানিন, পেডাংকিউলাজিন, ২ কিটো-গ্লুকোনোল্যাকটোন ও হেক্সাহাইড্রোক্সিডাইফেনিক এসিড। এছাড়া এমরিকা অফিসিনালিসের ফলে গ্যালিক এসিড, ইলাজিক এসিড, কোয়ার্সেটিন, ক্যামফেরল ও কোরিলাজিনসহ ফেনল জাতীয় উপাদান বিদ্যমান। এমব্লিকা অফিসিনালিসের ফলে প্রকৃতিগত গ্যালিক এসিড ও ইলাজিক এসিড থাকার কারণে ভিটামিন সি অক্সিডাইজেশনে নষ্ট হয় না। এর ফ্লাভোনয়েড এন্টি-অক্সিডেন্ট গুনাগুন সম্পন্ন যা হেভি মেটালের বিষক্রিয়াকে প্রতিহত করে। এটি ম্যাক্রোফেজে গ্লুটাথিয়নের মাত্রা এবং গ্লুটাথিয়ন পারঅক্সিডেজ কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে ফ্রি রেডিকেল তৈরী কমায়। এতে ফেনল জাতীয় উপাদান থাকায় রক্ত পরিশোধক হিসেবে কাজ করে। এমব্লিকা অফিসিনালিসে বিদ্যমান টেনোয়েড ফুসফুসের কার্যকারীতা বৃদ্ধি করে।
পাইপার লংগাম: আয়ুর্বেদে হজম, বিপাক ও শোষণ কাজকে ত্বরান্বিত করার জন্য যে সমস্ত ভেষজ উদ্ভিদ ব্যবহৃত হয় তার মধ্যে সর্বাধিক ব্যবহৃত হয় পাইপার লংগাম। এটি অন্য উদ্ভিদ বা ওষুধের বায়োএভেইলেবিলিটি বহুগুন বৃদ্ধি করে । এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যে পাইপার লংগামে পাইপারিন থাকায় এটি ক্ষতপুরণ করে, বিশেষভাবে পাকস্থলির ক্ষত হওয়া প্রতিরোধ করে।
মাত্রা ও সেবনবিধি
১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে: ১ চা চামচ (৫ মি.লি.) দিনে ২ বার।
প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে: ১-২ চা চামচ (৫-১০ মি.লি.) দিনে ২-৩ বার অথবা চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
প্রাপ্ত বয়স্কদের ক্ষেত্রে: ১-২ চা চামচ (৫-১০ মি.লি.) দিনে ২-৩ বার অথবা চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
অন্য কোন ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া হওয়ার তথ্য জানা নাই।
প্রতিনির্দেশনা
এখন পর্যন্ত কোন বিরূপ প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। কিন্তু এর কোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা দেখা দিলে ব্যবহার করা যাবে না।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
এটি একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধ যা নিরাপদ ও সুসহনীয়। নির্দেশিত মাত্রায় সেবন করলে কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় না।
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে এই সিরাপ ব্যবহার কোন সমস্যা সৃষ্টি করে বলে জানা যায়নি। কিন্তু এনিম্যাল স্টাডিতে দেখা গেছে যে ভিটামিন সি গর্ভের প্রথম মাসে কর্পাস লুটিয়াম থেকে প্রোজেস্টেরণ নিঃসরণ বাধা দেয়। তাই গর্ভের প্রথম মাসে ইহা ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা বাঞ্চনীয়।
সতর্কতা
কিডনি রোগের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Herbal and Nutraceuticals
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০° ডিগ্রী সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।