Unit Price:
৳ 7.00
(30's pack: ৳ 210.00)
নির্দেশনা
ন্যাপ্রোক্সেন নিম্নোক্ত উপসর্গে নির্দেশিত-
- রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস
- অস্টিওআর্থ্রাইটিস
- অ্যানকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিস
- জুভেনাইল আর্থ্রাইটিস
- টেন্ডোনাইটিস
- বার্সাইটিস
- গেটে বাতের লক্ষণসমূহ নিরাময়ে
ফার্মাকোলজি
ন্যাপ্রোক্সেন একটি নন-স্টেরয়ডাল এন্টি-ইনফ্লামেটরী ড্রাগ (NSAID) যার প্রদাহবিরোধী, ব্যথানাশক ও জ্বর উপশমকারী গুনাবলী আছে। এটি গ্যাষ্ট্রোইন্টেষ্টাইনাল ট্র্যাক্ট থেকে দ্রূত পরিশোষিত হয় এবং ৯৫% বায়োএ্যাভেইলএবিলিটি অর্জন করে।
মাত্রা ও সেবনবিধি
রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, অস্টিওআর্থ্রাইটিস এবং অ্যানকাইলোজিং স্পন্ডিলাইটিসঃ দৈনিক স্বাভাবিকমাত্রা ৫০০-১০০০ মিঃগ্রাঃ খাওয়ার পর দুইটি বিভক্ত মাত্রায়।
ব্যথা, প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়া, তীব্র টেন্ডোনাইটিস এবং বার্সাইটিসঃ অনুমোদিত প্রারম্ভিক মাত্রা ৫০০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তী মাত্রা ৫০০ মিঃগ্রাঃ করে ১২ ঘন্টা পরপর অথবা ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৬-৮ ঘন্টা পরপর। তবে মোট প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ১২৫০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী এবং পরবর্তী মাত্রা দৈনিক ১০০০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী হওয়া উচিত নয়।
গেটে বাতঃ অনুমোদিত প্রারম্ভিক মাত্রা ৭৫০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তী মাত্রা ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৮ ঘন্টা পরপর, যতদিন ব্যথা না কমে।
ব্যথা, প্রাইমারি ডিসমেনোরিয়া, তীব্র টেন্ডোনাইটিস এবং বার্সাইটিসঃ অনুমোদিত প্রারম্ভিক মাত্রা ৫০০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তী মাত্রা ৫০০ মিঃগ্রাঃ করে ১২ ঘন্টা পরপর অথবা ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৬-৮ ঘন্টা পরপর। তবে মোট প্রারম্ভিক মাত্রা দৈনিক ১২৫০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী এবং পরবর্তী মাত্রা দৈনিক ১০০০ মিঃগ্রাঃ এর বেশী হওয়া উচিত নয়।
গেটে বাতঃ অনুমোদিত প্রারম্ভিক মাত্রা ৭৫০ মিঃগ্রাঃ এবং পরবর্তী মাত্রা ২৫০ মিঃগ্রাঃ করে ৮ ঘন্টা পরপর, যতদিন ব্যথা না কমে।
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
ACE ইনহিবিটরসঃ ACE ইনহিবিটর-এর এন্টিহাইপারটেনসিভ কার্যকারিতা হ্রাস করে।
এন্টাসিড এবং সুক্রালফেটঃ ন্যাপ্রোক্সেন-এর পরিশোষণ বিলম্বিত করে।
এসপিরিনঃ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বৃদ্ধি করে।
ডাইইউরেটিক্সঃ ফিউরোসেমাইড এবং থায়াজাইডের ন্যাট্রিইউরেটিক কার্যকারিতা হ্রাস করে।
মিথোট্রেক্সেটঃ মিথোট্রেক্সেট-এর বিষক্রিয়া বৃদ্ধি করে।
ওয়ারফারিনঃ পরিপাকতন্ত্রীয় রক্তপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
সিলেক্টিভ সেরোটোনিন রিআপটেক ইনহিবিটরসঃ পরিপাকতন্ত্রীয় রক্তপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
এন্টাসিড এবং সুক্রালফেটঃ ন্যাপ্রোক্সেন-এর পরিশোষণ বিলম্বিত করে।
এসপিরিনঃ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া বৃদ্ধি করে।
ডাইইউরেটিক্সঃ ফিউরোসেমাইড এবং থায়াজাইডের ন্যাট্রিইউরেটিক কার্যকারিতা হ্রাস করে।
মিথোট্রেক্সেটঃ মিথোট্রেক্সেট-এর বিষক্রিয়া বৃদ্ধি করে।
ওয়ারফারিনঃ পরিপাকতন্ত্রীয় রক্তপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
সিলেক্টিভ সেরোটোনিন রিআপটেক ইনহিবিটরসঃ পরিপাকতন্ত্রীয় রক্তপাতের ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।
প্রতিনির্দেশনা
যে সকল রোগী ন্যাপ্রোক্সেনের প্রতি অতিসংবেদনশীল, তাদের ক্ষেত্রে ইহা প্রতিনির্দেশিত। এসপিরিন অথবা অন্যান্য NSAIDs ব্যবহারের ফলে যে সকল রোগীর অ্যাজমা, আর্টিক্যারিয়া অথবা এ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া দেখা দেয় তাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়। করোনারী আর্টারী বাইপাস গ্রাফট্ (CABG) সার্জারী চলাকালীন সময়ে চিকিৎসায় এটি প্রতিনির্দেশিত।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
সচরাচর লক্ষণীয় পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া গুলো হচ্ছে নিম্নরূপঃ
- পরিপাকতন্ত্রীয়ঃ বুকজ্বালা, পেট ব্যথা, বমি বমি ভাব, ডায়রিয়া, বদহজম।
- স্নায়ুসম্বন্ধীয়ঃ মাথাব্যথা, মাথাঘোরা, ঝিঁমুনী ভাব।
- ত্বক সম্বন্ধীয়ঃ প্রূরাইটাস (চুলকানি), পারপুরা।
- হৃদপিন্ড সম্বন্ধীয়ঃ শরীরে পানি আসা, বুক ধড়ফড় করা।
- অন্যান্যঃ দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তিতে সমস্যা হওয়া।
বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার
US FDA প্রেগন্যান্সি ক্যাটাগরী অনুযায়ী ন্যাপ্রোক্সেন C শ্রেণীভুক্ত ঔষধ। সুতরাং, প্রত্যাশিত সুবিধা ভ্রূণের ঝুঁকির চেয়ে বেশী না হলে গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে ন্যাপ্রোক্সেন ব্যবহারে বিরত থাকা উচিত।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Drugs for Osteoarthritis, Drugs used for Rheumatoid Arthritis, Non-steroidal Anti-inflammatory Drugs (NSAIDs)
সংরক্ষণ
আলো ও আর্দ্রতা থেকে দূরে, ৩০°সেঃ তাপমাত্রার নীচে রাখুন। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখুন।