Patient Safety and Pharmacovigilance in Bangladesh
26 Nov, 2019
১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯, প্রথম বারের মত World Patient Safety Day উপলক্ষ্যে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় কর্তৃক একটি গোলটেবিল বৈঠক এর আয়োজন করা হয়। “Patient Safety & Pharmacovigilance in Bangladesh” শীর্ষক এ গোলটেবিল বৈঠক রোশ বাংলাদেশ এর সহযোগিতায় রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টার ইনে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক জনাব নায়ার সুলতানা। এ অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, ওষুধ শিল্প সমিতি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর ফার্মেসি অনুষদের শিক্ষক, উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা, হাসপাতাল ও ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিগণ এবং গণমাধ্যম প্রতিনিধিরাও উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই সুচনা বক্তব্যে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক জনাব নায়ার সুলতানা বলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) সাথে প্রথমবারের মত এই দিবসটি উদযাপনে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর যুক্ত হতে পেরে গর্বিত। তিনি আরও বলেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিজস্ব উদ্যোগে অনেক বছর যাবৎ সীমিত জনবল নিয়ে রোগীদের জন্য নিরাপদ ঔষধ নিশ্চিতকরণে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর টেকশই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র প্রতিনিধি মিঃ রামজি ইসমাইল তার বক্তব্যের শুরুতে সারা বিশ্বের মত বাংলাদেশেও World Patient Safety Day পালন করার জন্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি হাসপাতালগুলোতে ফার্মাসিস্ট নিয়োগের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানের সমাপনি বক্তব্যে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডঃ আকতার হোসেন উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান। এসময় তিনি বলেন কিছু সীমাবদ্ধ্যতা থাকা সত্যেও রোগীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ADRM সেলের অন্তর্ভুক্ত ফার্মাকোভিজিল্যান্স কার্যক্রমের মাধ্যমে ঔষধ ও রোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীসহ সকল স্টেকহোল্ডারের সমন্বিত উদ্যোগ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এ বিষয়ে সহযোগিতা করার জন্য তিনি সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
Source: roche.com.bd
অনুষ্ঠানের শুরুতেই সুচনা বক্তব্যে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের পরিচালক জনাব নায়ার সুলতানা বলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (WHO) সাথে প্রথমবারের মত এই দিবসটি উদযাপনে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর যুক্ত হতে পেরে গর্বিত। তিনি আরও বলেন ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিজস্ব উদ্যোগে অনেক বছর যাবৎ সীমিত জনবল নিয়ে রোগীদের জন্য নিরাপদ ঔষধ নিশ্চিতকরণে কাজ করে যাচ্ছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর টেকশই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র প্রতিনিধি মিঃ রামজি ইসমাইল তার বক্তব্যের শুরুতে সারা বিশ্বের মত বাংলাদেশেও World Patient Safety Day পালন করার জন্য ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরকে ধন্যবাদ জানান। পাশাপাশি হাসপাতালগুলোতে ফার্মাসিস্ট নিয়োগের বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেন।
অনুষ্ঠানের সমাপনি বক্তব্যে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক ডঃ আকতার হোসেন উপস্থিত সকলকে ধন্যবাদ জানান। এসময় তিনি বলেন কিছু সীমাবদ্ধ্যতা থাকা সত্যেও রোগীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ADRM সেলের অন্তর্ভুক্ত ফার্মাকোভিজিল্যান্স কার্যক্রমের মাধ্যমে ঔষধ ও রোগীর নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারীসহ সকল স্টেকহোল্ডারের সমন্বিত উদ্যোগ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রয়োজন। এ বিষয়ে সহযোগিতা করার জন্য তিনি সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
Source: roche.com.bd