Unit Price:
৳ 22.00
(3 x 10: ৳ 660.00)
Strip Price:
৳ 220.00
Also available as:
নির্দেশনা
এলটেরো একটি সোডিয়াম গুকোজ কো-ট্রন্সপোর্টার-২ (SGLT2) ইনহিবিটর যা খাদ্যাভাসের পরিবর্তন ও ব্যায়াম সহযোগে প্রাপ্তয়স্ক টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলাইটাসের রোগীদের রক্তের শর্করার রক্ত নিয়ন্ত্রণে নির্দেশিত।
যেসব ক্ষেত্রে নির্দেশিত নয়ঃ টাইপ ১ ডায়াবেটিস মেলাইটাসের ও ডায়াবেটিস কিটোএসিডোসিসের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি নির্দেশিত নয়।
যেসব ক্ষেত্রে নির্দেশিত নয়ঃ টাইপ ১ ডায়াবেটিস মেলাইটাসের ও ডায়াবেটিস কিটোএসিডোসিসের রোগীদের ক্ষেত্রে এটি নির্দেশিত নয়।
ঔষধের মাত্রা
প্রারম্ভিক নির্দেশিত মাত্রা হচ্ছে আর্টুগ্লিফ্লোজিন ৫ মিগ্রা দিনে একবার সকালবেলা খালি অথবা ভরা পেটে। যদি অধিক পরিমাণে রক্তের শর্করার নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন হয় এবং আর্টুগ্লিফ্লোজিন ৫ মিগ্রা রোগীর জন্য সহনীয় মাত্রা হয় তবে প্রয়োজনে মাত্রা বাড়িয়ে দিনে একবার সর্বোচ্চ ১৫ মিগ্রা পর্যন্ত করা যেতে পারে।
যেসব রোগীর কিডনির অকার্যকারীতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে:
যেসব রোগীর কিডনির অকার্যকারীতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে:
- আর্টুগ্লিফ্লোজিন প্রয়োগ শুরু করার আগে রোগীর কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে হবে এবং পরবর্তীতেও ব্যবহারের সময় নিয়মিত কিডনির কার্যকারিতা পরীক্ষা করতে হবে।
- যেসব কিডনি রোগীর eGFR ৩০ মিলি/মিনিট/১.৭৩ মি২ এর নিচে রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে আর্টুগ্লিফ্লোজিন প্রতিনির্দেশিত।
- যেসব কিডনি রোগীর eGFR ৩০ মিলি/ মিনিট/১.৭৩ মি২ এর বেশী বা ৬০ মিলি/মিনিট/১.৭৩ মি২ এর নিচে রয়েছে তাদের ক্ষেত্রেও আর্টুগ্লিফ্লোজিন ব্যবহার করা যাবে না।
- মৃদু থেকে মাঝারি ধরণের যকৃতের অকার্যকারীতার সমস্যা রয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে আর্টুগ্লিফ্লোজিন এর মাত্রা সমন্বয়ের প্রয়োজন নেই।
- মারাত্মক বা তীব্র যকৃতের অকার্যকারীতার সমস্যা রয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে আর্টুগ্লিফ্লোজিনের প্রয়োগ সম্পর্কে কোন ধরণের গবেষণা করা হয়নি। তাই এসব রোগীদের ক্ষেত্রে ইহা নির্দেশিত নয়।
সেবনবিধি
আর্টুগ্লিফ্লোজিন দিনে একবার সকালবেলা খালি অথবা ভরা পেটে মুখে সেব্য। সকল রোগীর ক্ষেত্রে দিনের বেলায় খাদ্যাভ্যাস এমনভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে শর্করা বিভিন্ন সময়ে ভাগ করে গ্রহণ করা হয়। অতিরিক্ত ওজনের রোগীদের অবশ্যই তাদের নিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস চালিয়ে যেতে হবে। রোগীকে পরামর্শ দিতে হবে যেন কোন কারণে একটি মাত্রা বাদ পড়লে মনে পড়ার সাথে সাথেই ভুলে যাওয়া মাত্রাটি গ্রহণ করবে যদি পরবর্তী মাত্রাটি খুবই সন্নিকটে না থাকে। অন্যথায়, রোগী তার পরবর্তী মাত্রার নির্দিষ্ট সময়ে মাত্রাটি গ্রহণ করবে এবং কোন মধ্যবর্তী মাত্রা গ্রহনের প্রয়োজন নেই। রোগীকে পরামর্শ দিতে হবে যেন কোনভাবে একই সাথে ও একই সময়ে আর্টুগ্লিফ্লোজিন এর দুটি মাত্রা গ্রহণ না করে।
ঔষধের মিথষ্ক্রিয়া
ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধের একই সাথে এলটেরো ব্যবহার করলে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার (তীর ভাবে রক্তের শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কমে যাওয়া) ঝুঁকি বাড়াতে পারে। তাই এলটেরো এর সাথে একত্রে ব্যবহার করার সময় হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি কমাতে ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধ কম মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
মুত্রের শর্করার পজিটিভ টেস্ট: SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে প্রস্রাবের শর্করা পরীক্ষার মাধ্যমে গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ পর্যবেক্ষণ করা উচিত নয় কারণ SGLT2 ইনহিবিটর মূত্রের শর্করার নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয় এবং প্রস্রাবের শর্করা পরীক্ষায় ইতিবাচক ফলাফল নির্দেশ করে। তাই এক্ষেত্রে রক্তের শর্করার গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করতে বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত।
১,৫-এনহাইড্রোগ্লুসিটল (১,৫-এজি) পরীক্ষায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা: এক্ষেত্রে ১,৫-এজি পরীক্ষায় গ্রাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ পর্যবেক্ষণ করা উচিত নয়, কারণ SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণের মূল্যায়নে ১,৫-এজি পরিমাপ নির্ভরযোগ্য নয়। তাই এক্ষেত্রে রক্তের শর্করার গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কিনা তা যাচাই করতে বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত।
মুত্রের শর্করার পজিটিভ টেস্ট: SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে প্রস্রাবের শর্করা পরীক্ষার মাধ্যমে গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ পর্যবেক্ষণ করা উচিত নয় কারণ SGLT2 ইনহিবিটর মূত্রের শর্করার নিঃসরণ বাড়িয়ে দেয় এবং প্রস্রাবের শর্করা পরীক্ষায় ইতিবাচক ফলাফল নির্দেশ করে। তাই এক্ষেত্রে রক্তের শর্করার গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কি না তা পর্যবেক্ষণ করতে বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত।
১,৫-এনহাইড্রোগ্লুসিটল (১,৫-এজি) পরীক্ষায় প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা: এক্ষেত্রে ১,৫-এজি পরীক্ষায় গ্রাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ পর্যবেক্ষণ করা উচিত নয়, কারণ SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণের মূল্যায়নে ১,৫-এজি পরিমাপ নির্ভরযোগ্য নয়। তাই এক্ষেত্রে রক্তের শর্করার গ্লাইসেমিক নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কিনা তা যাচাই করতে বিকল্প পদ্ধতি ব্যবহার করা উচিত।
প্রতিনির্দেশনা
- যেসব রোগীর কিডনির অকার্যকারিতার সমস্যা রয়েছে যেমন- সম্পূর্ণ কিডনি অকার্যকর রোগী (এন্ড স্টেজ রেনাল ডিজিজ/ESRD) অথবা যারা ডায়ালাইসিস করছেন।
- যেসব রোগীর আর্টুগ্লিফ্লোজিন এর প্রতি মারাত্মক অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এটি ব্যবহার করা উচিত নয়।
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া সমূহ যা অন্তর্ভুক্ত হতে পারে:
- কাশি (কফ সহ বা ছাড়া),
- বন্ধ নাক বা সর্দি,
- গলা ব্যথা,
- ডায়রিয়া/উদরাময়,
- মুখের আলসার,
- বমি বমি ভাব এবং বমি,
- কোষ্ঠকাঠিন্য,
- পেট ব্যথা,
- ওজন কমে যাওয়া,
- মাথাব্যথা/মাথা ঘোরা,
- পিঠে ব্যাথা
- অস্থিসন্ধির ব্যথা,
- মাংসপেশীর ব্যথা,
- দুর্বলতা, কাপুনি ইত্যাদি
গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে
গর্ভাবস্থা: গর্ভবর্তী মহিলাদের ক্ষেত্রে আর্টুগ্লিফ্লোজিন ব্যাবহারের খুব সীমিত পরিসরের তথ্য রয়েছে যা থেকে এমন সিদ্ধান্তে উপনিত হওয়া যায় না যে ওষুধটির গর্ভাবস্থায় ব্যাবহারে ঝুঁকি আছে বা নেই। অন্যদিকে গর্ভাবস্থায় নিয়িন্ত্রিত ডায়াবেটিস থাকলে মা এবং ভ্রূণের উভয়েরই ঝুঁকি রয়েছে।
প্রাণীদের উপর করা গবেষণায় দেখা গেছে কিডনির বিকাশের সময়কালে আর্টুগ্লিফ্লোজিন প্রয়োগ করলে ইঁদুরের মধ্যে কিডনির বিরূপ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় যা মানব গর্ভাবস্থার শেষের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিক সময়েও (second and third trimesters) একই রকম ঘটতে পারে।
স্বাভাবিক নির্দেশিত মাত্রার চেয়ে প্রায় ১৩ গুণ বেশি মাত্রায় প্রয়োগে এটি কিডনির পেলভিক এবং টিউবিউলের প্রসারণ ঘটায় এবং কিডনিতে খনিজ লবণের জমা হওয়ার কারণ হয়যা চিকিৎসা করে সম্পূর্ণরূপে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়া যায় না।
ইঁদুর বা খরগোশের ক্ষেত্রে আর্টুগ্লিফ্লোজিন এর সর্বোচ্চ নির্দেশিত মাত্রার (দৈনিক ১৫ মিলিগ্রাম) চেয়ে প্রায় ৩০০ গুণ বেশি মাত্রায় ব্যবহার করলে অর্গানোজেনেসিস (অংগ প্রত্যংগ) চলাকালীন সময়ে ইঁদুর বা খরগোশের ক্ষতি হবার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
প্রাণীদের উপর করা গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে জানা গেছে ওষুধটির কিডনির উপর বিরূপ প্রভাব রয়েছে। তাই গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকে আর্টুগ্লিফ্লোজিন ব্যাবহার নির্দেশিত নয়।
স্তন্যদান: মায়ের বুকের দুধে আটুগ্নিফ্লোজিন এর উপস্থিতি বুকের দুধ সেবনকারী শিশুর উপর বা দুধ উৎপাদনের উপর কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারে কিনা এ সম্পর্কিত কোন তথ্য জানা নেই। স্তন্যদানকারী ইঁদুরের দুধে আর্টুগ্লিফ্লোজিন থাকে।
যেহেতু গর্ভাবস্থায় শিশুর কিডনির পরিপক্কতা মায়ের জরায়ুতে ঘটে এবং জীবনের প্রথম ২ বছরে যখন শিশু মায়ের বুকের দুধ সেবন করে থাকে তখন মা আর্টুগ্লিফ্লোজিন সেবন করলে শিশুর কিডনির বিকাশের ঝুঁকি থাকতে পারে।
তাই বুকের দুধ সেবনকারী শিশুর মধ্যে গুরুতর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনার কারণে মায়েদের পরামর্শ দেয়া উচিত যেন বুকের দুধ প্রদানকালীন সময়ে তারা যেন আর্টুগ্লিফ্লোজিন ব্যবহার না করেন।
প্রাণীদের উপর করা গবেষণায় দেখা গেছে কিডনির বিকাশের সময়কালে আর্টুগ্লিফ্লোজিন প্রয়োগ করলে ইঁদুরের মধ্যে কিডনির বিরূপ পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয় যা মানব গর্ভাবস্থার শেষের দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিক সময়েও (second and third trimesters) একই রকম ঘটতে পারে।
স্বাভাবিক নির্দেশিত মাত্রার চেয়ে প্রায় ১৩ গুণ বেশি মাত্রায় প্রয়োগে এটি কিডনির পেলভিক এবং টিউবিউলের প্রসারণ ঘটায় এবং কিডনিতে খনিজ লবণের জমা হওয়ার কারণ হয়যা চিকিৎসা করে সম্পূর্ণরূপে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়া যায় না।
ইঁদুর বা খরগোশের ক্ষেত্রে আর্টুগ্লিফ্লোজিন এর সর্বোচ্চ নির্দেশিত মাত্রার (দৈনিক ১৫ মিলিগ্রাম) চেয়ে প্রায় ৩০০ গুণ বেশি মাত্রায় ব্যবহার করলে অর্গানোজেনেসিস (অংগ প্রত্যংগ) চলাকালীন সময়ে ইঁদুর বা খরগোশের ক্ষতি হবার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি।
প্রাণীদের উপর করা গবেষণায় প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে জানা গেছে ওষুধটির কিডনির উপর বিরূপ প্রভাব রয়েছে। তাই গর্ভাবস্থার দ্বিতীয় এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিকে আর্টুগ্লিফ্লোজিন ব্যাবহার নির্দেশিত নয়।
স্তন্যদান: মায়ের বুকের দুধে আটুগ্নিফ্লোজিন এর উপস্থিতি বুকের দুধ সেবনকারী শিশুর উপর বা দুধ উৎপাদনের উপর কোন প্রভাব বিস্তার করতে পারে কিনা এ সম্পর্কিত কোন তথ্য জানা নেই। স্তন্যদানকারী ইঁদুরের দুধে আর্টুগ্লিফ্লোজিন থাকে।
যেহেতু গর্ভাবস্থায় শিশুর কিডনির পরিপক্কতা মায়ের জরায়ুতে ঘটে এবং জীবনের প্রথম ২ বছরে যখন শিশু মায়ের বুকের দুধ সেবন করে থাকে তখন মা আর্টুগ্লিফ্লোজিন সেবন করলে শিশুর কিডনির বিকাশের ঝুঁকি থাকতে পারে।
তাই বুকের দুধ সেবনকারী শিশুর মধ্যে গুরুতর বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সম্ভাবনার কারণে মায়েদের পরামর্শ দেয়া উচিত যেন বুকের দুধ প্রদানকালীন সময়ে তারা যেন আর্টুগ্লিফ্লোজিন ব্যবহার না করেন।
সতর্কতা
কিটোএসিডোসিস:
ক্লিনিকাল ট্রায়ালে (গবেষণায়) এবং ওষুধটি বাজারজাত করার পূর্বে করা জরিপে টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলাইটাসের ক্ষেত্রে সোডিয়াম গ্লুকোজ কো-ট্রান্সপোর্টার-২ ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের কিটোএসিডোসিস হবার তথ্য পাওয়া গেছে এবং এটি একটি মারাত্মক প্রাণঘাতী অবস্থা যা হলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হয়। ক্লিনিকাল ট্রায়ালে এলটেরোের ব্যবহার করা হয়েছে এমন রোগীর ক্ষেত্রেও কিটোএসিডোসিস হবার তথ্য পাওয়া গেছে।
এলটেরো সেবনকারী ৩৪০৯ জন রোগীর ওপর করা গবেষণায় ৩ জন রোগীর (০.১%) ক্ষেত্রে কিটোএসিডোসিস পরিলক্ষিত হয়েছে এবং তুলনামূলকভাবে অন্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা রোগীদের ক্ষেত্রে কোন কিটোএসিডোসিস সনাক্ত হয়নি। SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে মারাত্মক কিটোএসিডোসিস এর ঘটনা পরিলক্ষিত হয়েছে।
এলটেরো সেবনকারী রোগীদের ক্ষেত্রে মারাত্মক বিপাকীয় অ্যাসিডোসিসের লক্ষণ এবং উপসর্গ দেখা গেলে তাদের রক্তের শর্করার মাত্রা যাই থাকুক না কেন কিটোএসিডোসিস এর পরীক্ষা করা জরুরী। কারণ, রক্তে শর্করার মাত্রা ২৫০ মিগ্রা/ডেসি লি. এর কম-হলেও এলটেরো সেবনকারী রোগীদের ক্ষেত্রে কিটোএসিডোসিসের ঘটনা ঘটতে পারে।
রোগীর কিটোএসিডোসিস হয়েছে সন্দেহ হলে এলটেরো সেবন বন্ধ করা উচিত। রোগীর পরীক্ষা করা এবং তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা শুরু করা উচিত। কিটোএসিডোসিসের চিকিৎসার জন্য ইনসুলিন, তরল জাতীয় খাবার এবং শর্করা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
সাধারণ: টাইপ ১ ডায়াবেটিস মেলাইটাস রোগীদের চিকিৎসার জন্য এলটেরো নির্দেশিত নয়।
হাইপোটেনশন (নিম্ন রক্তচাপ): এলটেরো রক্তনালীর ভেতর রক্তরসের পরিমাণের সংকোচন ঘটায়। অতএব, এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা শুরু করার পরে রোগীর রক্তচাপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যেতে পারে বিশেষ করে যেসব রোগীর কিডনির অকার্যকারিতার সমস্যা রয়েছে (eGFR ৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর কম) এবং বয়স্ক রোগী (৬৫ বছর বা তদুর্ধ্ব) যাদের সিস্টোলিক রক্তচাপ কম এবং যারা মূত্রবর্ধক ওষুধ ব্যবহার করছেন।
এলটেরো শুরু করার আগে রোগীর রক্তরসের পরিমাণের পরীক্ষা করা জরুরী এবং রক্তরসের পরিমাণ কম থাকলে তা সংশোধন করার জন্য প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন। চিকিৎসা শুরু করার পর নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণ এবং উপসর্গসমূহ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
তীব্র কিডনির সমস্যা এবং কিডনির অকার্যকারিতার ক্ষেত্রে: এলটেরো রক্তনালীর ভেতর রক্তরসের পরিমাণের সংকোচন ঘটায় এবং কিডনির অকার্যকারিতা ঘটাতে পারে। বাজারজাত করার পরে করা জরিপে SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে কিডনির হঠাৎ তীব্র ক্ষতি জনিত কারণে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি এবং ডায়ালাইসিস করার প্রয়োজন হয়েছে।
এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা শুরু করার পূর্বে, রোগীর শরীরে রক্তের (ফ্লুইডের) ঘাটতি, দীর্ঘকালীন কিডনীর কার্যকারিতার সমস্যা, কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিওর (হৃদপিণ্ডের অকার্যকারিতা) এবং একই সাথে যে ওষুধগুলো ব্যবহার করা হবে যেমন মূত্রবর্ধক ওষুধ, এসিই ইনহিবিটরস, এআরবি, এনএসএআইডি (ব্যথানাশক ওষুধ) সহ যে বিষয়গুলো রোগীর কিডনির সম্ভাব্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে সেগুলো বিবেচনা করতে হবে।
কোন কারণে রোগী মুখে খাবার গ্রহণ কম করলে (যেমন তীব্র অসুস্থতা বা উপবাস) বা যদি কোন কারণে রোগীর শরীরের তরলের (ফ্লুইডের) ঘাটতি দেখা দেয় (যেমন পরিপাকতন্ত্রের অসুস্থতা বা অত্যধিক তাপমাত্রার সংস্পার্শে থাকা) তবে এরুপ ক্ষেত্রে এলটেরো সাময়িকভাবে বন্ধ করার কথা বিবেচনা করতে হবে। হঠাৎ তীব্রভাবে কিডনির ক্ষতি ঘটছে কিনা বুঝতে লক্ষণ ও উপসর্গের জন্য রোগীকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কিডনিতে হঠাৎ তীর ক্ষতির ঘটনা পরিলক্ষিত হলে এলটেরো এর ব্যবহার অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে এবং দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
এলটেরো রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বাড়ায় এবং eGFR হ্রাস করে। মাঝারি ধরণের কিডনির অকার্যকারিতার সমস্যা রয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে (যাদের eGFR ৩০-৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর কম) এই সমস্যাগুলো বেশি পরিলক্ষিত হতে পারে। এলটেরো শুরু করার পর কিডনির কার্যকারিতায় সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এলটেরো শুরু করার পূর্বে এবং চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে রোগীর কিডনির কার্যকারিতার পরীক্ষা ধারাবাহিকভাবে নিয়মিত করা উচিত। যদি ক্রমাগতভাবে রোগীর eGFR ৩০-৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর মধ্যে থাকে এবং যদি রোগীর eGFR ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর কম থাকে তবে সেক্ষেত্রে এলটেরো ব্যবহার করা যাবে না।
ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধের সাথে ব্যবহার করলে: ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধ (যেমন, সালফোনাইলইউরিয়া) রোগীর হাইপোগ্লাইসেমিয়া (তীব্রভাবে ভাবে রক্তের শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়া) ঘটাতে পারে। এলটেরো ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধের সাথে একই সময় ব্যবহার করলে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই এলটেরো এর সাথে একত্রে ব্যবহার করার সময় হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি কমাতে ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধ কম মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
কম ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন কোলেস্টেরল (LDL-C) বৃদ্ধি: এলটেরো মাত্রার তারতম্যের কারণে LDL-C এর বৃদ্ধি ঘটতে পারে। সেক্ষেত্রে রোগীকে পরীক্ষা করতে হবে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
ম্যাক্রোভাসকুলার ফলাফল: আর্টগ্নিফ্লোজিনের ব্যবহারের ফলে ম্যাক্রোভাসকুলার ঝুঁকি হ্রাস পায় এমন কোন চূড়ান্ত প্রমাণ বৈজ্ঞানিক গবেষণাল প্রতিষ্ঠিত হয় নি।
ক্লিনিকাল ট্রায়ালে (গবেষণায়) এবং ওষুধটি বাজারজাত করার পূর্বে করা জরিপে টাইপ ১ ও টাইপ ২ ডায়াবেটিস মেলাইটাসের ক্ষেত্রে সোডিয়াম গ্লুকোজ কো-ট্রান্সপোর্টার-২ ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের কিটোএসিডোসিস হবার তথ্য পাওয়া গেছে এবং এটি একটি মারাত্মক প্রাণঘাতী অবস্থা যা হলে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি করার প্রয়োজন হয়। ক্লিনিকাল ট্রায়ালে এলটেরোের ব্যবহার করা হয়েছে এমন রোগীর ক্ষেত্রেও কিটোএসিডোসিস হবার তথ্য পাওয়া গেছে।
এলটেরো সেবনকারী ৩৪০৯ জন রোগীর ওপর করা গবেষণায় ৩ জন রোগীর (০.১%) ক্ষেত্রে কিটোএসিডোসিস পরিলক্ষিত হয়েছে এবং তুলনামূলকভাবে অন্য ওষুধ দিয়ে চিকিৎসা করা রোগীদের ক্ষেত্রে কোন কিটোএসিডোসিস সনাক্ত হয়নি। SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে মারাত্মক কিটোএসিডোসিস এর ঘটনা পরিলক্ষিত হয়েছে।
এলটেরো সেবনকারী রোগীদের ক্ষেত্রে মারাত্মক বিপাকীয় অ্যাসিডোসিসের লক্ষণ এবং উপসর্গ দেখা গেলে তাদের রক্তের শর্করার মাত্রা যাই থাকুক না কেন কিটোএসিডোসিস এর পরীক্ষা করা জরুরী। কারণ, রক্তে শর্করার মাত্রা ২৫০ মিগ্রা/ডেসি লি. এর কম-হলেও এলটেরো সেবনকারী রোগীদের ক্ষেত্রে কিটোএসিডোসিসের ঘটনা ঘটতে পারে।
রোগীর কিটোএসিডোসিস হয়েছে সন্দেহ হলে এলটেরো সেবন বন্ধ করা উচিত। রোগীর পরীক্ষা করা এবং তৎক্ষণাৎ চিকিৎসা শুরু করা উচিত। কিটোএসিডোসিসের চিকিৎসার জন্য ইনসুলিন, তরল জাতীয় খাবার এবং শর্করা প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হতে পারে।
সাধারণ: টাইপ ১ ডায়াবেটিস মেলাইটাস রোগীদের চিকিৎসার জন্য এলটেরো নির্দেশিত নয়।
হাইপোটেনশন (নিম্ন রক্তচাপ): এলটেরো রক্তনালীর ভেতর রক্তরসের পরিমাণের সংকোচন ঘটায়। অতএব, এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা শুরু করার পরে রোগীর রক্তচাপ উল্লেখযোগ্যভাবে কমে যেতে পারে বিশেষ করে যেসব রোগীর কিডনির অকার্যকারিতার সমস্যা রয়েছে (eGFR ৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর কম) এবং বয়স্ক রোগী (৬৫ বছর বা তদুর্ধ্ব) যাদের সিস্টোলিক রক্তচাপ কম এবং যারা মূত্রবর্ধক ওষুধ ব্যবহার করছেন।
এলটেরো শুরু করার আগে রোগীর রক্তরসের পরিমাণের পরীক্ষা করা জরুরী এবং রক্তরসের পরিমাণ কম থাকলে তা সংশোধন করার জন্য প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন। চিকিৎসা শুরু করার পর নিম্ন রক্তচাপের লক্ষণ এবং উপসর্গসমূহ নিয়মিত পর্যবেক্ষণ করা উচিত।
তীব্র কিডনির সমস্যা এবং কিডনির অকার্যকারিতার ক্ষেত্রে: এলটেরো রক্তনালীর ভেতর রক্তরসের পরিমাণের সংকোচন ঘটায় এবং কিডনির অকার্যকারিতা ঘটাতে পারে। বাজারজাত করার পরে করা জরিপে SGLT2 ইনহিবিটর গ্রহণকারী রোগীদের ক্ষেত্রে কিডনির হঠাৎ তীব্র ক্ষতি জনিত কারণে রোগীকে হাসপাতালে ভর্তি এবং ডায়ালাইসিস করার প্রয়োজন হয়েছে।
এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা শুরু করার পূর্বে, রোগীর শরীরে রক্তের (ফ্লুইডের) ঘাটতি, দীর্ঘকালীন কিডনীর কার্যকারিতার সমস্যা, কনজেস্টিভ হার্ট ফেইলিওর (হৃদপিণ্ডের অকার্যকারিতা) এবং একই সাথে যে ওষুধগুলো ব্যবহার করা হবে যেমন মূত্রবর্ধক ওষুধ, এসিই ইনহিবিটরস, এআরবি, এনএসএআইডি (ব্যথানাশক ওষুধ) সহ যে বিষয়গুলো রোগীর কিডনির সম্ভাব্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে সেগুলো বিবেচনা করতে হবে।
কোন কারণে রোগী মুখে খাবার গ্রহণ কম করলে (যেমন তীব্র অসুস্থতা বা উপবাস) বা যদি কোন কারণে রোগীর শরীরের তরলের (ফ্লুইডের) ঘাটতি দেখা দেয় (যেমন পরিপাকতন্ত্রের অসুস্থতা বা অত্যধিক তাপমাত্রার সংস্পার্শে থাকা) তবে এরুপ ক্ষেত্রে এলটেরো সাময়িকভাবে বন্ধ করার কথা বিবেচনা করতে হবে। হঠাৎ তীব্রভাবে কিডনির ক্ষতি ঘটছে কিনা বুঝতে লক্ষণ ও উপসর্গের জন্য রোগীকে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। কিডনিতে হঠাৎ তীর ক্ষতির ঘটনা পরিলক্ষিত হলে এলটেরো এর ব্যবহার অবিলম্বে বন্ধ করতে হবে এবং দ্রুত চিকিৎসা শুরু করতে হবে।
এলটেরো রক্তের ক্রিয়েটিনিনের মাত্রা বাড়ায় এবং eGFR হ্রাস করে। মাঝারি ধরণের কিডনির অকার্যকারিতার সমস্যা রয়েছে এমন রোগীদের ক্ষেত্রে (যাদের eGFR ৩০-৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর কম) এই সমস্যাগুলো বেশি পরিলক্ষিত হতে পারে। এলটেরো শুরু করার পর কিডনির কার্যকারিতায় সমস্যা দেখা দিতে পারে।
এলটেরো শুরু করার পূর্বে এবং চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে রোগীর কিডনির কার্যকারিতার পরীক্ষা ধারাবাহিকভাবে নিয়মিত করা উচিত। যদি ক্রমাগতভাবে রোগীর eGFR ৩০-৬০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর মধ্যে থাকে এবং যদি রোগীর eGFR ৩০ মি.লি./মিনিট/১.৭৩ মি২ এর কম থাকে তবে সেক্ষেত্রে এলটেরো ব্যবহার করা যাবে না।
ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধের সাথে ব্যবহার করলে: ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধ (যেমন, সালফোনাইলইউরিয়া) রোগীর হাইপোগ্লাইসেমিয়া (তীব্রভাবে ভাবে রক্তের শর্করার পরিমাণ কমে যাওয়া) ঘটাতে পারে। এলটেরো ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধের সাথে একই সময় ব্যবহার করলে হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। তাই এলটেরো এর সাথে একত্রে ব্যবহার করার সময় হাইপোগ্লাইসেমিয়ার ঝুঁকি কমাতে ইনসুলিন এবং ইনসুলিনের নিঃসরণ বাড়াতে পারে এমন ওষুধ কম মাত্রায় প্রয়োগ করতে হবে।
কম ঘনত্বের লিপোপ্রোটিন কোলেস্টেরল (LDL-C) বৃদ্ধি: এলটেরো মাত্রার তারতম্যের কারণে LDL-C এর বৃদ্ধি ঘটতে পারে। সেক্ষেত্রে রোগীকে পরীক্ষা করতে হবে এবং উপযুক্ত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
ম্যাক্রোভাসকুলার ফলাফল: আর্টগ্নিফ্লোজিনের ব্যবহারের ফলে ম্যাক্রোভাসকুলার ঝুঁকি হ্রাস পায় এমন কোন চূড়ান্ত প্রমাণ বৈজ্ঞানিক গবেষণাল প্রতিষ্ঠিত হয় নি।
বিশেষ ক্ষেত্রে ব্যবহার
শিশুদের ক্ষেত্রে (১৮ বছর বয়সের নিচে): ১৮ বছরের কম বয়সী শিশু রোগীদের ক্ষেত্রে এখনো এলটেরো এর নিরাপত্তা এবং কার্যকারিতা প্রতিষ্ঠিত হয় নি।
বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে: বয়সের উপর ভিত্তি করে এলটেরো-এর কোনো মাত্রা সমন্বয় নির্দেশিত নয়। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা করা মোট ৮৭৬ জন (২৫.৭%) রোগীর বয়স ৬৫ বছর বা তার বেশি ছিল এবং এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা করা রোগী ১৫২ (৪.৫%) জন যাদের বয়স ৬৫ বছর এবং তার বেশি কিন্তু তাদের। ক্ষেত্রে রক্তরসের ভলিউম হ্রাস সম্পর্কিত বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ঘটনা তুলনামূলকভাবে কম বয়সী রোগীদের চাইতে বেশি ছিল। কম বয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে এই ঘটনাগুলো তুলনামূলকভাবে কম যা যথাক্রমে ১.১% (অন্য তুলনামূলক ওষুধ), ২.২% (এলটেরো ৫ মিগ্রা) এবং ২.৬% (এলটেরো ১৫ মিগ্রা)। যেসব বয়স্ক রোগীদের কিডনির কার্যকারিতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এলটেরো এর কার্যকারিতা হ্রাস পাবে বলে আশংকা করা হয়।
বয়স্ক রোগীদের ক্ষেত্রে: বয়সের উপর ভিত্তি করে এলটেরো-এর কোনো মাত্রা সমন্বয় নির্দেশিত নয়। বৈজ্ঞানিক গবেষণায় এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা করা মোট ৮৭৬ জন (২৫.৭%) রোগীর বয়স ৬৫ বছর বা তার বেশি ছিল এবং এলটেরো দিয়ে চিকিৎসা করা রোগী ১৫২ (৪.৫%) জন যাদের বয়স ৬৫ বছর এবং তার বেশি কিন্তু তাদের। ক্ষেত্রে রক্তরসের ভলিউম হ্রাস সম্পর্কিত বিরূপ প্রতিক্রিয়ার ঘটনা তুলনামূলকভাবে কম বয়সী রোগীদের চাইতে বেশি ছিল। কম বয়সী রোগীদের ক্ষেত্রে এই ঘটনাগুলো তুলনামূলকভাবে কম যা যথাক্রমে ১.১% (অন্য তুলনামূলক ওষুধ), ২.২% (এলটেরো ৫ মিগ্রা) এবং ২.৬% (এলটেরো ১৫ মিগ্রা)। যেসব বয়স্ক রোগীদের কিডনির কার্যকারিতার সমস্যা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এলটেরো এর কার্যকারিতা হ্রাস পাবে বলে আশংকা করা হয়।
মাত্রাধিক্যতা
যদি এলটেরো এর অতিরিক্ত মাত্রা গ্রহণের ঘটনা ঘটে থাকে সেক্ষেত্রে বিষক্রিয়া নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের সাথে যোগাযোগ করতে হবে। রোগীর শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে নির্দেশিত স্বাভাবিক সহায়ক চিকিৎসা ব্যবস্থাগুলির প্রয়োগ করতে হবে। হেমোডায়ালাইসিস দ্বারা এলটেরো শরীর থেকে অপসারণ যায় কিনা তা গবেষণা করা হয় নি।
থেরাপিউটিক ক্লাস
Sodium-glucose Cotransporter-2 (SGLT2) Inhibitors
সংরক্ষণ
৩০° সেঃ তাপমাত্রায় বা এর নিচে শুষ্ক স্থানে সংরক্ষণ করুন।